২ এপ্রিল, ২০২৫ | ১৯ চৈত্র, ১৪৩১ | ৩ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী   ●  উখিয়ার বরণ্য রাজনৈতিক মৌলভী আবদুল হকের ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী ২০ মার্চ   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ভলান্টিয়ার সিজন-১ এর ফল প্রকাশিত   ●  মিরসরাই প্রেসক্লাবের ইফতার ও সুধী সমাবেশ   ●  বন কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকির ভিডিও ভাইরাল, নিরাপত্তা চেয়ে জিডি   ●  টেকনাফে ১০০০ জেলে পরিবারকে সহায়তা করছে কোস্ট ফাউন্ডেশন   ●  আল-নুর ইন্টান্যাশনাল মাদ্রাসা’র বই বিতরনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  টেকনাফে গহীন পাহাড়ে বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু!

অপহরণের ৯ ঘন্টা পর অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার স্কুলছাত্র

মোহাম্মদ সোহেল সিকদার রানাঃ

কক্সবাজারের রামু উপজেলার ৯ নং খুনিয়া পালং ইউনিয়নের ০৫ নং ওয়ার্ডের ধেছুঁয়া পালং এলাকার মৃত বশির আহাম্মেদের ছেলে মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র মোহাম্মদ নোমানকে (১৬) অপহরণের ৯ ঘন্টা পর অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (৭ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে উখিয়ার মরিচ্যা স্টেশন থেকে অপহরণের শিকার হয় নোমান।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সকালে স্কুলে যাওয়া নোমান বাড়ি না ফেরায় তার সহপাঠী, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনের কাছে খোঁজ নেওয়া হয়। সম্ভাব্য বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুজির পরেও সন্ধান পাওয়া যায়নি তার।

পরিবারের সদস্যরা ধারণা করেছিলেন, তাকে স্কুল থেকে অপহরণ করে নিয়ে যায় দুষ্কৃতকারীরা।

সর্বশেষ শনিবার (৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে কক্সবাজার টেকনাফ সড়কের উখিয়ার টিএনটি কলেজের পাশে নোমানকে পড়ে থাকতে দেখে পথচারী ও স্থানীয়রা। নোমানের শরীরে আঘাতের ক্ষতচিহ্ন ও দেখা যায়। পরে জানাজানি হলে নিখোঁজ হওয়া শিক্ষার্থী নোমানকে শনাক্ত করে তার পরিবারকে জানায় তারা।

পরে তার পরিবার নোমানকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে উখিয়া উখিয়া স্পেশালাইজড হাসপাতাল নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

অপহরণের শিকার ভুক্তভোগী নোমান জনিয়েছে, শনিবার বেলা ১১ টার সময় স্কুলের কার্যক্রম শেষ করে বাড়ি ফেরার পথে মরিচ্যা বাজার থেকে অপরিচিত ৩ জন লোক মুখ চেপে ধরে নিয়ে যায় তাকে। পরে বেধড়ক মারধর করে জোরপূর্বক চেতনানাশক ওষুধ সেবন করিয়ে অপহরণ করে। বর্তমানে নোমান কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে বলে জানায় সে।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফ হোসেন জানান, এ বিষয়ে কোনো তথ্য পাইনি, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।