এম.জিয়াবুল হক,(চকরিয়া): বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, কক্সবাজার জেলা শাখার সহ-সভাপতি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম বলেছেন ভোট কেড়ে নেয়ার হুমকি দিয়ে নয়, চকরিয়া-পেকুয়া আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীকে এম.পি. বানাতে হলে দলের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সারা বাংলাদেশ ও কক্সবাজারে যে সকল উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে সেগুলোর সুফল মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া ছাড়া অন্য কোন বিকল্প নেই। তিনি ২৫ নভেম্বর মালুমঘাট বাজারে স্থানীয় আ্ওয়ামীলীগের উদ্যোগে আয়োজিত এক হাঠ সভায় প্রধান অথিতির বক্তব্যে একথা বলেন। ডুলাহাজারা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনসুর আলম এ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
রেজাউল করিম বলেন- বাংলাদেশের স্বাধীনতা উত্তর ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে এম.পি. নির্বাচিত হয়েছিলেন- ডাঃ শাসুদ্দিন আহামদ এবং এটি সম্ভব হয়েছিল স্থানীয় শক্তিশালী সাংগঠনিক অবস্থার কারণে। একইভাবে আপনারা আমাকেও উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছিলেন-২০০৯ সালে। দলের প্রয়োজনে অবশ্যই আপনাদেরকে আবারো ডুলাহাজারারা সেই শক্তিশালী সাংগঠনিক অবস্থার পরিচয় দিতে হবে।
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এম. কামাল হোছাইন, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ফজলুল করিম সাঈদী, আওয়ামীলীগ নেতা ও ইউপি সদস্য আবু সালাম, ডাৎ নিত্য দাশ, সাইফুর রহমান, আব্দুল মালেক, আফাজ উদ্দিন, আব্দুল মতলব, শামসুল আলম, আব্বাস উদ্দিন, আলী সর্দার, মোস্তাফিজুর রহমান, স্থানীয় যুবলীগ সভাপতিদ জয়নাল আবেদনী মনু, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মিনহাজ হোসেন জিকু, সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন বাপ্পী, ছাত্রলীগ নেতা ইনতিসার রাব্বী, জয়নাল আবেদীন, সাজ্জাদ হোসেন, জামাল হোছাইন, ও আমান উল্লাহ্্ আমান প্রমুখ।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।