২৫ নভেম্বর, ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২২ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

আ. লীগের প্রার্থী কারা জানা যাবে আজ


একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত প্রার্থী কারা হচ্ছেন, তা জানা যাবে আজ শুক্রবার। এ বিষয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল দলের ও জোটের মনোনয়ন প্রক্রিয়া শেষ করা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ইতিমধ্যে দলের ও জোটের মনোনয়ন প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। তবে, দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকালই দলের সিনিয়র নেতাদের অনেকেই নৌকা প্রতীকের চিঠি নিয়ে এসেছেন। গতকাল ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের যৌথসভায় ওবায়দুল কাদের এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এবার প্রার্থী অনেক। এর মধ্য থেকে যোগ্যপ্রার্থী বাছাই করা কঠিন চ্যালেঞ্জ। আওয়ামী লীগের সভাপতি গত সাত বছর ধরে জরিপ প্রতিবেদন প্রতি ছয় মাস পরপর সংগ্রহ করেছেন। পাঁচ-ছয়টি বিদেশি কোম্পানি এই জরিপের কাজ করেছে। এই জরিপ প্রতিবেদনগুলো মূল ভূমিকা পালন করেছে। ছয় মাস পরপর আপডেট করার পর আওয়ামী লীগের প্রার্থীর গ্রহণযোগ্যতা মাপা হয়েছে। তিনি বলেন, এই জরিপ শুধু আওয়ামী লীগের ওপর হয়নি, বিএনপিসহ অন্যান্য দলের প্রার্থীর ব্যাপারেও তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এর ফলে অন্যান্য দলের জনমত জরিপ বিবেচনা করা হয়েছে। শরিকদের সঙ্গেও বোঝাপড়া হয়ে গেছে, আওয়ামী লীগ একটি সমঝোতা করতে পেরেছে। মনোনয়ন নিয়ে শরিকদের সঙ্গে টানাপোড়েন দেখা যায়নি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, কিছু কিছু প্রার্থী বিতর্কের কারণ হতে পারে, এই ভেবে দল অনেক প্রার্থীর পরিবর্তন এনেছে। মনোনয়নে রাজনীতির বিজয় হয়েছে আওয়ামী লীগের। কাজেই আওয়ামী লীগের দুশ্চিন্তা নেই। কিছু কিছু জায়গায় ক্ষোভ-বিক্ষোভ হতে পারে। কারণ জোটের কারণে আওয়ামী লীগের অনেক আসনে ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে আমাদের বিজয়ের বিকল্প নেই। আমাদের পরাজয় ২০০১ সালের অন্ধকার, আমাদের পরাজয়ে বাংলাদেশে রক্তের নদী বয়ে যাবে। আমাদের প্রতিপক্ষের ২০০১, ২০১৪ সালে যে বিভীষিকা, রক্তপাত, সন্ত্রাস, দুর্নীতি,আমরা কি সে অমানিশার অন্ধকারে ফিরে যেতে চাই? চাই না। তাই আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’ দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ বিরোধী শক্তির কাছে রাজনীতির একটি বড় অস্ত্র আছে, সেটা হলো ষড়যন্ত্রের হাতিয়ার। এ জন্য সতর্ক থাকতে হবে। বিরোধীরা নাশকতা করতে পারে, সহিংসতা করতে পারে। শুরুটা তারাই (বিএনপি) করেছে। তফসিলের পর পল্টনের তা-ব। এটা যারা করতে পারে, তারা দেশে বিদেশে নানা ষড়যন্ত্রের পাঁয়তারা করেছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।