গত ৫ নবেম্বর রবিবার জাতীয় অনলাইন পোর্টাল ই-নিউজে ” ঘুমধুম সীমান্তে জিরো পয়েন্টে অাশ্রিত রোহিঙ্গাদের গরু-মহিষ ছাগল লুটপাটের মহোৎসব চলছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। উক্ত সংবাদে অামাকে জড়িয়ে যেসব কুৎসনা রটানো হয়েছে তাতে অামার বিন্দু পরিমাণ সংশ্লিষ্টতা নেই। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে গত ৪ বছর পূর্বে স্থানীয় গরু,মহিশ,ছাগল বেচা-বিক্রির জন্য তুমব্রু কোলাল পাড়া নামক স্থানে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ থেকে পশুর হাট ইজারা নিই। সে থেকে অামি সততা ও জবাব দিহীতার সহিত ট্যাক্স প্রদানের মাধ্যমে উক্ত পশুর হাট পরিচালনা করে অাসছি। ইতিমধ্য কিছু স্বার্থান্বেষী মহল অামার ব্যাবসায়ীক ও রাজনৈতিক মানসম্মান ক্ষুন্ন করতে অামার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। উক্ত সংবাদের একাংশে অামাকে গরু লুটপাটের দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। অামি যদি উক্ত হাটের ইজারাদার হয়ে থাকি, অামি অাবার গরু লুট করতে যাব কোন দুঃখে? অামি ব্যক্তি জিবনে খুবই সহজ সরল জিবন যাপনে অভ্যস্ত অামি নিজের উপার্জিত অর্থ দিয়ে অনেকগুলো শিক্ষামুলক ও ধর্মীয় প্রতিষ্টান গড়ে তুলেছি। শুধুমাত্র মানতার পাশে দাড়ানোর উদ্দেশ্যে। । অার অামি কোন পাতিনেতা কিংবা প্রশাসনের কাউকে কোন টাকা দি নাই। অামি পরিষদে ট্যাক্স দিয়ে বৈধ ব্যবসা করছি। অামি লোকমুখে শুনেছি রেজুঅামতলী পয়েন্টের মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে গরু অানতে গিয়ে ডাকাতদের কবলে পড়ে যা ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান বরাবরে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন। তাতে অামার সংশ্লিষ্ট থাকার প্রশ্নই অাসেনা। অামার বাবাও ৩ বারের নির্বাচিত সাবেক ইউপি সদস্য।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।