২৩ নভেম্বর, ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রিক চোরা চালানের গডফাদার ফরিদ ফের সক্রিয়

উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে আনসার ক্যাম্পে অস্ত্র লুঠের মূল হোতা রোহিঙ্গা নুরুল আলম আটক

উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে টেকনাফের নয়াপাড়া আনসার ক্যাম্পে অস্ত্র লুটের মুলহোতা নুরুল আলমকে আটক করেছে র‌্যাব। ২৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে অভিযান চালানো হয় বলে নিশ্চিত র‌্যাব-৭ কক্সবাজার ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লে. কমান্ডার আশেকুর রহমান।

গ্রেফতারকৃত নুরুল আলম মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক এবং সেখানকার আকিয়াব জেলার মংডু থানার বাসিন্দা। নুরুল আলমকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে অভিযানে চালানো হচ্ছে বলে জানান র‌্যাব।

কুতুপালং শিবিরের রোহিঙ্গারা জানান, ২৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা থেকে কুতুপালং অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা শিবিরের পুর্বাংশ ঘিরে ফেলে র‌্যাব। এরপর র‌্যাব সদস্যরা নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত শিবিরে অভিযান চালিয়ে নুরুল আরমকে গ্রেফতার করে। নুরুল আলমকে গ্রেফতারের পর র‌্যাব সদস্যরা রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অভিযান চালাছ্ছিলেন শিবিরে। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গ্রেফতার হওয়া নুরুল আলমের অস্ত্র ভান্ডারের সন্ধান চালানো হচ্ছে।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ১৩ মে ভোররাতে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের নয়াপাড়ার মুচনী এলাকার নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলা চালায় এক দল দুর্বৃত্ত। এতে নিহত হন আনসার ক্যাম্পের কমান্ডার মো. আলী হোসেন। এ সময় ১১টি বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র ও ৬৭০টি গুলি লুট করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে অজ্ঞাত পরিচয় ৩০-৩৫ জনের বিরুদ্ধে আনসার ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার মো. আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব ও পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে লুট হওয়া ৯টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ১১৫টি গুলি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।