২৩ নভেম্বর, ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রিক চোরা চালানের গডফাদার ফরিদ ফের সক্রিয়

উখিয়ায় পুলিশ-বিজিবি-বনকর্মীর যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাইকাঠ উদ্ধার

Ukhiya Pic-09-03-2015
সংশোধিত বন আইন ১৯২৭ অনুযায়ী করাতকল উদ্ধার অভিযানে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ-বিজিবি ও বনকর্মী গতকাল সোমবার সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৩ টা পর্যন্ত ৬টি করাতকল ও একটি ইট ভাটায় যৌথ অভিযান চালিয়ে ৮০ ঘনফুট ৭২ টুকরা চোরাইকাঠসহ করাতকলের বিপুল পরিমাণ যন্ত্রাংশ উদ্ধার করেছে। উদ্ধার অভিযান শেষে বিকেল ৩ টার দিকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে কক্সবাজার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সোহাগ চন্দ্র সাহা বলেন, করাতকল স্থাপন ও পরিচালনার ক্ষেত্রে কতিপয় শর্তাদির মধ্যে সংরক্ষিত ও রক্ষিত বনসীমানা নূন্যতম ১০ কিলোমিটারের মধ্যে করাতকল স্থাপন করা যাবে না। এছাড়াও বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক স্থলসীমানার ৫ কিলোমিটারের মধ্যে এবং পৌর এলাকা ব্যতিত জনবসতি পূর্ণ যেমন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, উদ্যান, বিনোদন কেন্দ্রগুলোর ২০০ মিটারের ভিতরে করাতকল স্থাপন না করার জন্য বিধি নিষেধ রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিবেচনা করলে দেখা যায় উখিয়ায় প্রতিষ্ঠিত ১৯টি করাতকলের মধ্যে একটিও বৈধ বলে বিবেচ্য নয়। অভিযানে জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়াও উখিয়ার সহকারি বন সংরক্ষক রেজাউল করিম, উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ ইব্রাহিম হোসাইন, উখিয়া থানার উপ-পরিদর্শক গোবিন্দ দাশ, সদর বিট কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক, থাইংখালী বিট কর্মকর্তা আব্দুল মন্নান, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিস সহকারী আব্দুচ সালাম উপস্থিত ছিলেন। রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ ইব্রাহিম হোসাইন জানান, রুমখাঁপালং ১টি, কোটবাজার ৩টি, হলদিয়াপালং ১টি ও পাতাবাড়ী ১টি সহ ৬টি অবৈধ করাতকল মালিকের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।