২৪ নভেম্বর, ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

উখিয়ায় বোরোর বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

৬৬৬৬৬
বি¯তৃর্ণ ধান ক্ষেত্রে বোরো চাষাবাদের সোনালী শীষের ভারে নুয়ে পড়েছে গাছ। পানির সংকটের কিছুটা চিন্তা থাকলেও কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে। ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক মৌ মৌ গন্ধে কৃষক-কৃষানীরা মাতোয়ারা। আর কয়েকদিন কোন ধরনের প্রাকৃতিক দূর্যোগ না ঘটলে এবার বোরোর বাম্পার উৎপাদনের আশা করছেন কৃষকেরা। ইতিমধ্যেই পাকা ধান গোলায় ভরার জন্য কৃষানিরা ঘরে ঘরে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, সেচ ও বিদ্যুৎ সংকটের পরেও এবার লক্ষ্যমাত্রা উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে।
সিকদার বিল গ্রামের মাস্টার জানে আলম জানান, পানির অভাবে লক্ষ্যমাত্রা চাষাবাদ করতে ব্যর্থ হলেও ফলন ভাল হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা উৎপাদনে আশা করা হচ্ছে। তবে বোরো চাষাবাদে ইঁদুরের উপদ্রব বেড়ে যাওয়ায় পাকা ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি আশংকা করা হচ্ছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে ৬ হাজার ৮শ’ হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও প্রায় ৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষাবাদ হয়েছে। তবে সেচ ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে কৃষকদের দূভোর্গের কারণ হলেও তা কোন রকম কাটিয়ে উঠা সম্ভব হয়েছে।
গতকাল রবিবার উখিয়ার সিকদার বিল, দরগাহবিল, টাইপালংসহ কয়েকটি এলাকা ঘুরে কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আর ৭/৮ দিন পরে ধান কাটা শুরু হবে। দরগাহবিল গ্রামের কৃষক নাজির হোছন জানান, সে ২ একর জমিতে বোরো চাষাবাদ করেছে। সে কানি প্রতি ১শ’ আড়ি ধান উৎপাদনের আশা করছে। টাইপালং গ্রামের কৃষক রুস্তম আলী জানান, বিগত বছরে তাদেরকে শ্রমিক সংকটের কারণে মাঠের পাকা ধান মাঠেই ঝরে পড়েছে। এবারও শ্রমিক সংকটের গ্যাড়াকলে পড়তে হলে পাকাধান ঘরে তোলা দুষ্কর হয়ে পড়ে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা শংকর কুমার মজুমদার জানান, চলতি মৌমুমে বোরোর উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা করা হচ্ছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।