২০ এপ্রিল, ২০২৫ | ৭ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২১ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী

ককসবাজারে এসএসসি ফরম পূরণে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ

Ovijogকক্সবাজারের সবকটি উপজেলাতে ২০১৭ সালের এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার ফরম পূরণে উপজেলার সকল স্কুল ও মাদ্রাসায় পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

উপকূলীয় এলাকা দারিদ্র্যের ছিন্ন-ভিন্ন পরিবার ও অতি দরিদ্র পীড়িত এলাকা, এ অবস্থায় অতিরিক্ত ফি আদায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা ফরম পুরনে হিমশিম খেতে হচ্ছে দেনা দারস্তে।

সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েব সাইটসুত্রে ২০১৭ সালের বোর্ড কর্তৃক ফরম পূরণ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, নিয়মিত প্রতি পরীক্ষার্থী থেকে সর্বসাকুল্যে আদায় যোগ্য ফি ১৩শ’৮৫ টাকা।

প্রতিষ্ঠান সমূহ আদায় করছে মানবিক শাখায় ২২শ থেকে ২৫শ’ টাকা সাথে কোচিং বাবদ দেখিয়ে ৫হাজার থেকে সাড়ে ছয় হাজার টাকা এবং বিজ্ঞান শাখায় ২৫শ’ থেকে ২৮শ’ টাকা। এর সাথে যুক্ত করছে কোচিং ফি ১৮শ, ক্রস ফি ৫শ টাকা।

অনেক প্রতিষ্ঠান একাধিক বিষয়ে নির্বাচনী পরীক্ষায় ফেল করা ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট থেকে জামানত স্বরূপ ২হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা দাবী করছে। জামানতের এ টাকা অতীতে কখনো পরীক্ষার্থীদের ফিরিয়ে দিয়েছে এ ধরনের নজির নেই, অথচ বোর্ড বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায় পরীক্ষার্থীদের নিকট থেকে পরীক্ষার ফি ছাড়া অন্য কোন ধরনের ফি বা বকেয়া আদায় করা যাবেনা।

অনিয়মিত/আংশিক পরীক্ষার্থীদের বেলায় ফি ২শ’৬৫টাকা কিন্তু প্রতিষ্ঠান সমূহ দাবী করছে ১২শ’ টাকা। সরকারী নিয়মে কোচিং বানিজ্য নিষিদ্ধ হলেও দেদারছে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্টান হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা, যদিও বিষয়টি সম্পুর্ণ অবৈধ। এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নীরব ভুমিকায় অনেকটা দামি বলে মনে করেন স্থানীয় সচেতন মহল।

এ ব্যাপারে ককসবাজার জেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের সাথে যোগাযোগ করেও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এবিষয়ে ককসবাজার বায়তুশ শরফ জব্বারিয়া একাডেমীর এক সিনিয়র শিক্ষক জানান,আসলে স্কুলের প্রধান শিক্ষক আর কমিটির সভাপতিরা যা বলেন তা করতে বাধ্য তারা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।