২৪ নভেম্বর, ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

ককসবাজারে এসএসসি ফরম পূরণে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ

Ovijogকক্সবাজারের সবকটি উপজেলাতে ২০১৭ সালের এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার ফরম পূরণে উপজেলার সকল স্কুল ও মাদ্রাসায় পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

উপকূলীয় এলাকা দারিদ্র্যের ছিন্ন-ভিন্ন পরিবার ও অতি দরিদ্র পীড়িত এলাকা, এ অবস্থায় অতিরিক্ত ফি আদায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা ফরম পুরনে হিমশিম খেতে হচ্ছে দেনা দারস্তে।

সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েব সাইটসুত্রে ২০১৭ সালের বোর্ড কর্তৃক ফরম পূরণ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, নিয়মিত প্রতি পরীক্ষার্থী থেকে সর্বসাকুল্যে আদায় যোগ্য ফি ১৩শ’৮৫ টাকা।

প্রতিষ্ঠান সমূহ আদায় করছে মানবিক শাখায় ২২শ থেকে ২৫শ’ টাকা সাথে কোচিং বাবদ দেখিয়ে ৫হাজার থেকে সাড়ে ছয় হাজার টাকা এবং বিজ্ঞান শাখায় ২৫শ’ থেকে ২৮শ’ টাকা। এর সাথে যুক্ত করছে কোচিং ফি ১৮শ, ক্রস ফি ৫শ টাকা।

অনেক প্রতিষ্ঠান একাধিক বিষয়ে নির্বাচনী পরীক্ষায় ফেল করা ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট থেকে জামানত স্বরূপ ২হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা দাবী করছে। জামানতের এ টাকা অতীতে কখনো পরীক্ষার্থীদের ফিরিয়ে দিয়েছে এ ধরনের নজির নেই, অথচ বোর্ড বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায় পরীক্ষার্থীদের নিকট থেকে পরীক্ষার ফি ছাড়া অন্য কোন ধরনের ফি বা বকেয়া আদায় করা যাবেনা।

অনিয়মিত/আংশিক পরীক্ষার্থীদের বেলায় ফি ২শ’৬৫টাকা কিন্তু প্রতিষ্ঠান সমূহ দাবী করছে ১২শ’ টাকা। সরকারী নিয়মে কোচিং বানিজ্য নিষিদ্ধ হলেও দেদারছে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্টান হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা, যদিও বিষয়টি সম্পুর্ণ অবৈধ। এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নীরব ভুমিকায় অনেকটা দামি বলে মনে করেন স্থানীয় সচেতন মহল।

এ ব্যাপারে ককসবাজার জেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের সাথে যোগাযোগ করেও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এবিষয়ে ককসবাজার বায়তুশ শরফ জব্বারিয়া একাডেমীর এক সিনিয়র শিক্ষক জানান,আসলে স্কুলের প্রধান শিক্ষক আর কমিটির সভাপতিরা যা বলেন তা করতে বাধ্য তারা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।