২৮ এপ্রিল, ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৯ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার

কক্সবাজারে ধর্ষণ মামলায় পলাতক আসামির যাবজ্জীবন

কক্সবাজার প্রতিনিধি:

কক্সবাজারে শিশু ধর্ষণের মামলায় দিলীপ ঘূর্ণী (ধুপি) নামক পলাতক আসামির সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত। সেই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ
নারী শিশু মামলা নং ৮১/১৯ শুনানি শেষে বিচারক মো. মশিউর রহমান খান এ রায় প্রদান করেন।
আসামি দিলীপ ঘূর্ণী কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং (ধূপী পাড়া) এলাকার গৌরীর ছেলে।
মামলায় মোট ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যে দোষী প্রমাণ হওয়ায় এই রায় ঘোষণা দেন বিচারক। আসামি শুরু থেকে পলাতক। তার অনুপস্থিতিতে বিচার কার্য সম্পন্ন হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান (রেজা)। আসামি পলাতক থাকায় তার পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না বলে জানান সিনিয়র বেঞ্চ সহকারি মোহাম্মদ শামীম।
বাদির দায়েরকৃত এজাহারের বরাত দিয়ে তিনি জানান, ২০০৯ সালের ২২ এপ্রিল মেয়েকে ধর্ষণ অভিযোগে কুতুবদিয়া থানায় মামলা করেন দক্ষিণ সুর (জেলে পাড়া) বাসিন্দা ও স্বামী পরিত্যাক্তা কিরন জলদাস। মামলায়  মোট ৮ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।
তদন্ত প্রতিবেদন ও সাক্ষ্য-প্রমাণের পর দীর্ঘ ১৩ বছর তিন মাসের মাথায় ধর্ষণ মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত।
মামলার রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান (রেজা)।
তিনি বলেন, সাক্ষীদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত। আদালত সঠিক বিচার করেছে। এতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।