১৮ অক্টোবর, ২০২৪ | ২ কার্তিক, ১৪৩১ | ১৪ রবিউস সানি, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  উখিয়ায় পাহাড় ধ্বসে যুবকের মৃত্যু   ●  আকাশে উড়লো ফানুস, বাঁকখালী নদীতে ভাসলো ‘কল্প জাহাজ’   ●  সম্পত্তির লোভে চাচার ষড়যন্ত্রে ভাতিজা অপহরণ, তিনদিন পর উদ্ধার   ●  টেকনাফে ছাত্রদল নেতা ইয়াবাসহ আটক!   ●  ৫দিনের রিমান্ডে উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর   ●  সেন্টমার্টিন থেকে ফিরার পথে স্পিডবোট ডুবি, নিখোঁজ ১   ●  ‘অনলাইন বাস টার্মিনাল’ সেবার সঙ্গে কমেছে যানজট; তিনদিনে অনলাইন সেবা পেল পর্যটকবাহী ৯০ বাস    ●  কক্সবাজারে প্রতিমা বিসর্জন দিতে যাওয়া শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার   ●  কক্সবাজারে ৩ দিনে পুলিশের অনলাইন সেবা নিলো ৯০ ট্যুরিস্ট বাস   ●  কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে আবারও ভেসে এল মরা পরপইস

কক্সবাজারে বৃক্ষমেলায় ২১ হাজার চারা বিক্রি, উপকারভোগীর মাঝে লভ্যাংশের চেক বিতরণ

বিশেষ প্রতিবেদক:
কক্সবাজারে দশদিন ব্যাপী বৃক্ষ মেলায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছের প্রায় ২১ হাজার চারা বিক্রি হয়েছে। যার থেকে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা আয় করেছে নার্সারি মালিকরা। এই মেলায় ৩০ স্টলে দেশী বিদেশি ফলজ ও বনজ চারা বেশ আকর্ষণ তৈরি করে। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জমজমাট ছিল বৃক্ষমেলা।
মঙ্গলবার (২ আগস্ট) বিকালে মেলার সমাপনী দিনে ৩টি নার্সারিকে শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। মেরিন এগ্রো প্রজেক্ট নার্সারি প্রথম, রোজ গার্ডেন নার্সারি দ্বিতীয় এবং মেসার্স সুন্দর নার্সারি তৃতীয় হয়েছেন।
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সারওয়ার আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ জাহিদ ইকবাল।
তিনি বলেন, বৃক্ষমেলা আজ শিল্পে পরিণত হয়েছে। বৃক্ষের প্রতি ভালোবাসা জন্মেছে। নিজেদের  প্রয়োজনে বৃক্ষ রোপন ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে।
কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরীর মাঠে জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগের আয়োজনে মেলার সমাপনীতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন সরকার, হিমছড়ি সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটি (সিএমসি) সভাপতি এডভোকেট আয়াছুর রহমান ও নেকমের সহকারী পরিচালক ড. শফিকুর রহমান ও আরণ্যক ফাউন্ডেশনের প্রকল্প সমন্বয়ক মাহবুবুর রহমান।
সমাপনী অনুষ্ঠানে রামুর ধোয়াপালং রেঞ্জাধীন খুনিয়াপালং ও ধোয়াপালং বনবিটের চারজন উপকারভোগীর মাঝে  লভ্যাংশের চেক বিতরণ করা হয়।
সেখানে ধোয়াপালং বনবিটের কলিম উল্লাহ, কবির আহমদ ৬৯,২৬৪ টাকা করে এবং খুনিয়াপালং বনবিটের আনোয়ার হোসাইন ও ছেনুয়ারা বেগম ১ লক্ষ ৫২ হাজার ৮৭২ টাকা করে লভ্যাংশের চেক পেয়েছেন।
শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন বন বিভাগের মসজিদের ইমাম মাওলানা আতিকুর রহমান। ত্রিপিটক পড়েন কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) ড. প্রাণতোষ চন্দ্র রায়।
অনুষ্ঠানে কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) শ্যামল কুমার ঘোস, সদর রেঞ্জ অফিসার সমীর রঞ্জন সাহা, কক্সবাজার (উত্তর) রেঞ্জ অফিসার কবির উদ্দিন, ধোয়াপালং রেঞ্জ অফিসার সাজ্জাদ হোসাইনসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।