কামারুজ্জামানের পরিবার সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তারা জানান, জানাজার নামাজও অনুষ্ঠিত হবে তার নিজ বাড়ি বাজিতখিলা এলাকার কুমড়িতে কামারুজ্জামানের নিজের হাতে প্রতিষ্ঠিত এতিমখানায়। এরপর এতিমখানার উত্তর-পশ্চিম কোণে তাকে কবরস্থ করা হবে।
তারা আরো জানান, ইতিমধ্যেই যাবতীয় কাজ পারিবারিকভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে।
এদিকে শেরপুরের জেলা প্রশাসক জাকির হোসেন জানিয়েছেন, রায় কার্যকরের পর শেরপুর জেলার নিরাপত্তার বিষয়ে স্পর্শকাতর জায়গাগুলোতে বিপুল পরিমাণ পুলিশ, র্যাব ও ২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হবে। কড়া নিরাপত্তার মধ্যেই সকল কাজ সস্পন্ন হবে বলে আমি আশা করি। শেরপুরের আইন-শৃংখলা নিয়ন্ত্রণে আমাদের যা যা করা দরকার আমরা করবো।
এদিকে কামারুজ্জামানের লাশ যাতে শেরপুরের মাটিতে দাফন করা না হয় এই দাবিতে গত মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ শেরপুর জেলা কমান্ড।
তবে এ ব্যাপারে শেরপুর জেলা কমান্ডের তৎপরতা কম।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নূরুল ইসলাম হিরু জানিয়েছেন লাশ শেরপুরে দাফন করতে দেওয়া হবেনা।
তবে জেলা পুলিশ সুপার মেহেদুল করিম জানিয়েছেন, কোথায় কবর হবে বা হবেনা তার সিদ্ধান্ত আমরা দেই না, তবে সরকারি আদেশ যে কোন মূল্যে আমরা তামিল করব।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।