সংবাদ বিজ্ঞপ্তিঃ এনজিও সেবা সংস্থা কারিতাসে চাকুরীরত স্থানীয় ১৭৯ জন চাকুরীজীবি এক যৌথ বিবৃতি প্রদানের মাধ্যমে জানিয়েছেন, মিয়ানমারে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মানবিক সেবায় তারা শুরু থেকে এ পর্যন্ত নিষ্টার সহিত দায়িত্ব পালন করে আসছে। কারিতাস কুতুপালং ক্যাম্প-৪ এ কর্মরত এক কর্মকর্তা দুঃখ প্রকাশ করে জানান, কারিতাস স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য টিএলডিআরআর/ সক্ষমতা/ ফিএপসি সহ ৩টি প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ইতিমধ্যে স্থানীয় ১৪০ পরিবারের প্রত্যেককে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার, এক হাজার স্থানীয় পরিবারে খাদ্য সহায়তা ও উপজেলার জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে ১৫০ টি সোলার লাইট স্থাপন করে উখিয়া- টেকনাফে অনেক টা এগিয়ে রয়েছেন।
উল্লেখ্য, ১৯৯৩-৯৪ সনে জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রলয়নকারী ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় সাইক্লোন সেন্টার কাম প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মানের মাধ্যমে শিক্ষা ক্ষেত্রে দৃশ্যমান অবদান রেখেছেন। তার মধ্যে রয়েছে রত্নাপালং হাইস্কুল, পালংখালী হাইস্কুল, মাদারবনিয়া প্রাইমারী স্কুল, সোনারপাড়া প্রাইমারী স্কুল, লম্বরীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এখনো কারিতাসের যুগান্তকারী স্বাক্ষর বিদ্যমান। মানবসেবায় যার অত্যন্ত অবদান ও যে এনজিও স্থানীয়দের চাকরী দিয়ে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন এখনো, সেই মানবিক “কারিতাস” এনজিওর প্রতি ঈর্ষন্বিয় হয়ে একটি বিভ্রন্তকর তথ্য পত্রিকায় উপস্থাপন করেছে। যার কোন ভিত্তি নেই। ২৫ আগস্ট রোহিঙ্গাদের সমাবেশ নিয়ে কারিতাসকে জড়িয়ে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করা মানে স্থানীয়দের চাকুরীর ক্ষেত্রে অসনী সংকেত দাবী করা হচ্ছে। সুতরাং এ ধরনের অপপ্রচার না করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ রইল।
নিবেদক,
কারিতাসে চাকরীরত ১৭৯ স্থানীয় চাকুরীজীবি।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।