সন্ত্রাসী, চোর-ডাকাতসহ নানা অপরাধ কর্মকান্ডের হোতারা ফাঁশিয়াখালী উচিতারবিলে নিরাপদ আস্তানা গড়েছে। এ অপরাধী সিন্ডিকেট ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা, চুরি ডাকাতিসহ ও চোরাচালান নিয়ন্ত্রন করছে। সম্প্রতি চকরিয়া উপজেলার ফাঁশিয়াখালী ইউনিয়নের উচিতারবিলে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে অপরাধীদের কর্মকান্ড। তারা প্রতিদিন ঘটা”েছ নতুন নতুন অপরাধ। মূলত বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে অপরাধ সংঘঠিত করছে তারা। এসব অপরাধীদের বিরুদ্ধে সো”চার হয়েছেন ফাঁশিয়াখালী ইউনিয়নের জনগণ।
৫নভেম্বর সকাল দশটায় ইউনিয়ন পরিষদে ইউপি চেয়ারম্যান গিয়াসউদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, নাশকতার বিরুদ্ধে জন সচেতনামুলক সভায় বক্তব্য রাখেন, কক্সবাজার সহকারি (চকরিয়া সার্কেল) পুলিশ সুপার মতিউল ইসলাম, ওসি জহিরুল ইসলাম খান, ওসি (তদন্ত) কামরুল আজম, ৯টি ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মহিলা মেম্বার, শিক্ষক, মাদ্রাসা শিক্ষক, হিন্দু পুরোহিত ও বিভিন্ন ধর্মীয় নেতারা। এসময় বক্তারা বলেন, ফাঁশিয়াখালী উচিতারবিলে বিভিন্ন এলাকা থেকে অপরাধীদের এসে নানা অপকর্ম করছে। সেখানে ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে বসবাসকারী নিরহ মানুষদের অবৈধ অস্ত্রের ভয় দেখা”েছন। সম্প্রতি চকরিয়া-লামা সড়কে বেশ কয়েকটি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। অ¯ি’তিশীল পরিবেশ ও আইনশৃঙ্খলার অবনতির পেছনে একশ্রেণির অস্ত্রধারীদের দায়ী করেন। এখান থেকে সন্ত্রাসীরা অপরাধ সংঘটন করে দ্র“ত পাহাড়ি দুর্গম এলাকায় গিয়ে আস্তানায় আত্মগোপন করে। এতে আইনশৃঙ্খা রক্ষাকারী বাহিনীকে অপরাধ দমনে অন্ধকারে থাকতে হয়। বিশেষ করে ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে রাখতে প্রশাসনের কাছে জোর দাবী জানানো হয়।
কক্সবাজার সহকারি (চকরিয়া সার্কেল) পুলিশ সুপার মতিউল ইসলাম বলেন, অপরাধীদের আস্তানা ভেঙ্গে দেওয়া হবে। কোন ধরণের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালাতে দেওয়া হবে না। অবৈধ অস্ত্রধারীদের দ্রুত গ্রেফতার করা বলে জানান তিনি। ##
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।