কাজী আবদুল্লাহ : ক্ষমা করো বোন – যখন শিবির ছাত্রলীগ এর রগ কেটে বিশ্ববিদ্যালয় এর রাস্তায় পেলে যায় তখন কারো কোন শব্দ থাকে না! তোমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তা এখনো প্রমানিত হয় নাই। কিন্তু যে ভিডিও তোমার দেখলাম চোখের অশ্রু চলে আসে! ঐ কোটা বিরোধী আন্দোলনে থাকা সুযোগ সন্ধানী ছাত্রলীগ এর বিরোধী সংগঠন এর ক্যাডাররা সুপরিকল্পিত ভাবে তোমার গলায় মালা দেয় নাই, দিয়েছে আমাদের প্রানের সংগঠন এর গলায়, আর পরিকল্পনা মতে সেই চিত্র ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ছড়িয়ে দিয়ে উৎল্লাস করে নিজেদের বিজয় আনন্দ করে, ছি: এই লজ্জা তোমার নয়, এটা আমার প্রানের সংগঠন এর লজ্জা। অভিযোগ প্রমানিত হওয়ার আগে যদি দু’টি বহিস্কার এর পুরস্কার তুমি না পেতে তাহলে হয়তো এমন কলঙ্কজনক অধ্যায় এর রচনা তৈরী হত না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি হল শাখা ছাত্রলীগ এর সভাপতি যদি ভুল বা অপরাধ করে তাহলে তা প্রমান করে তার বিচার করা যেন কিন্তু এমন ন্যক্কার জনক আরো বড় অপরাধ করা পরিকল্পিত অপমান। একজন ছাত্রলীগ কর্মীর আত্মার আত্মচিৎকার আতঙ্ক মিনতি কিছু তাদের হৃদয় কে নরম করতে পারে নাই, বরং তারা মনে হয় পুরো আন্দোলনের বিজয় এখানে অর্জন করেছে। আবারো প্রমাণিত হলো: ছাত্রলীগের অতিমদের ছাত্র-সংগঠন, তাদের গলাই জুতার মালা দিলে কার ও কিছু আসে যায় না, ছাত্রলীগ যারা করে তাদের ও তাদের পরিবার-পরিজনের কোন মান-সম্মান নাই। ক্ষমা করো দিও বোন… তোমার অপদার্থ অগ্রজ, সহযোদ্ধা, অনুজদের।
লেখক : সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ইদগাহ সাংগঠনিক উপজেলা শাখা।
ফেসবুক ওয়াল থেকে নেয়া।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।