সাম্প্রতিক সময়ে উখিয়া-টেকনাফে “ছবি”রাজনীতির রমরমা হুলি উৎসবে কিছু ছবির নিরব আর্তনাদ শুনতে পেয়েছি আমি।
আজকাল সব কিছুতে যেমন খাঁটি সোনা খোজা হয়, ত্যাগী- ঐতিহ্যের শ্রেনী বিন্যাস করা হয় তেমনি ছবির ক্ষেএেও আছে উচু- নিচু্ জাত বিভাজন।
কিছু ছবি সারা জীবন নীরভে নিভৃতে ডুকরে ডুকরে কেঁদে বেড়ায়,,,,,,আর কিছু ছবি রাজনীতির ময়দানে মিথ্যাচারের লাভা ছড়ায়।
যিনি সারা জীবন গরীবের স্বপ্ন গুলোকে ফেরি করে
প্রত্যাশার বন্দরে পৌছে দিতে সক্ষম হয়ে এবং
মানুষের বিশ্বাসের পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়ে রাজনীতির
সর্বোচ্চ বিদ্যাপীট মহান জাতীয় সংসদে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন।
কিন্তু ইদানিং কিছু “ত্যাগী” জনগনের ভালোবাসার তোয়াক্কা না করে কেন্দ্রীয় নেত্ববৃন্দকে তৈল মর্দন এবং মিথ্যাচারের অাশ্রয় নিয়ে সংসদে যাওয়ার ঘুমন্ত স্বপ্নে বিভোর হচ্ছে!!!
মেট্রিক পরীক্ষায় পাশ না করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার যেমন সুযোগ নেই,,,, তেমনি….
গরীবের ভালোবাসায় সিক্ত না হয়ে ষড়যন্রের অদৃশ্য ইশারায় স্বপ্নের সংসদে যাওয়াও পথ নেই।
যুগে যুগে ইতিহাসে বারবার জনবিচ্ছিন্ন ত্যাগীদের দ্বারা লাঞ্চিত হয়েছিল জনপ্রিয়’রা।
যেমনি ভাবে বাংলার তাজ নামে খ্যাত তাজ উদ্দীন আহমেদ ষড়যন্রকারীদের অদৃশ্য ইশারায় বারবার
ক্ষত বিক্ষত হয়েছিল “”
জাতির পিতার বিরাগ ভাজন বানাতে চেয়েছিলো..
অবশেষে মরিয়া প্রমান করেছিলো তাজই বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্ত ছিলো।
তেমনি করে উখিয়া- টেকনাফের গরীবের ফেরিওয়ালা
আব্দুর রহমান বদিকে ও আওয়ামীলীগের অতী ত্যাগী অন্যদিকে জামাত- বিএনপির এজেন্ট কতৃক বারে বারে বাধাগ্রস্ত করে,,,,, মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে জননেত্রীর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানের পথ কে
রুদ্ধ করছে।
আজকে নাটাই বিহীন যে ছবি গুলো উখিয়া-টেকনাফের আকাশে বাতাসে দিক বিদিক ঘুর পাক খাচ্ছে গন্তব্য খুজে না পেয়ে…
সেদিন আত্নর্নাদ করা ছবি গুলো চিৎকার করে জেগে উঠবে নতুন ইতিহাস রচনার সূচনা করতে।
গরীবের ফেরিওয়ালার জয়ধ্বনি’তে আবারো মুখরতি করবে উখিয়া-টেকনাফের মেঠো প্রান্তর!!!
লেখকঃ শাহাদত হোসেন জুয়েল, সাবেক ছাত্রনেতা, পালংখালি, উখিয়া, কক্সবাজার।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।