১০ এপ্রিল, ২০২৫ | ২৭ চৈত্র, ১৪৩১ | ১১ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী   ●  উখিয়ার বরণ্য রাজনৈতিক মৌলভী আবদুল হকের ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী ২০ মার্চ   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ভলান্টিয়ার সিজন-১ এর ফল প্রকাশিত   ●  মিরসরাই প্রেসক্লাবের ইফতার ও সুধী সমাবেশ

ঘুমধুমে নিজ রাইফেলের গুলিতে পুলিশ সদস্যের আত্মহত্যা


বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশের নিয়ন্ত্রণাধীন ঘুমধুম তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত এক পুলিশ কনস্টেবল নিজের রাইফেলের গুলিতে নিহত হয়েছে। ওই কনস্টেবলের নাম তুষার কান্তি দে (কং নং- ১৪৬৯)। শুক্রবার ৩১ মার্চ সকাল ১১টায় তদন্ত কেন্দ্রের ব্র্যাকে এ ঘটনা ঘটে। তার বাড়ি চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড এলাকায়।
জানা গেছে, কনস্টেবল তুষার কান্তি দে (২৮) প্রতিদিনের ন্যায় ডিউটি শেষে ব্র্যাকে অবস্থান করছিল। ব্র্যাকের অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা জুমা নামাজের জন্য গোসলের প্রস্ততি নেওয়াকালে সকাল ১১.৩০ টার দিকে নিজের নামে ইস্যুকৃত রাইফেল দিয়ে মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেন তিনি। গুলির শব্দ শুনে অপরাপর পুলিশ সদস্যরা এগিয়ে এসে তুষারের গুলিবিদ্ধ দেহ দেখতে পায়। পরে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে দুপুর ১.৪০ টায় চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষনা করেন।
ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই আমিনুল আত্মহত্যা কারণ জানাতে না পারলেও, অসমর্থিত একটি সূত্র জানিয়েছে প্রেমের সম্পর্কের কারণে তুষার আত্মহত্যা করেছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় অফিসার ইনচার্জের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা এসআই মনির হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন- গুলিবিদ্ধ কনস্টেবল তুষারকে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে দুপুর ১.৪০ টায় কর্তব্যরত ডাক্তার তাঁকে মৃত ঘোষনা করে। কি কারনে সে আত্মহত্যা করেছে তা এখনো জানা যায়নি বলে জানান তিনি। এদিকে এ সংবাদ লিখাকালীন এএসআই জমির হোসেন বাদী হয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় একটি অপমৃত্যু মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
উল্লেখ্য, তুষার কান্তি দে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করে ২০১৩ সনের এপ্রিল মাসে। তাঁর পিতাও বাংলাদেশ পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত একজন সুবেদার ছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।