ঘূর্ণিঝড়ে ‘মোরা’র প্রভাবে উখিয়ার কুতুপালং রেজিষ্ট্রার্ড ক্যাম্পের ১হাজার ছাড়াও তৎসংলগ্ন নতুন বস্তির ২হাজার এবং বালুখালী নতুন রোহিঙ্গা বস্তির প্রায় ৩ হাজার গৃহহীন রোহিঙ্গা ঝুপড়ি ঘর বাতাদের উপড়ে যাওয়ার কয়’দিনের মাথায় নিজের প্রচেষ্টায় এবং এনজিও’র সহায়তায় আবার ফিরেছে ঝুপড়ি ঘরে। তবে এখনো চিকিৎসা, খাদ্য ঘাটতি সহ বিভিন্ন সমস্যা ভোগছে এসব রোহিঙ্গারা।
কুতুপালং রেজিষ্ট্রার্ড ক্যাম্পের চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম জানান, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্টের ক্ষতিগ্রস্থ রোহিঙ্গারা দুর্যোগ কাটিয়ে আবার ঘুরে দাড়িয়েছে। কুতুপালং অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের চেয়ারম্যান আবু ছিদ্দিক বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে কুতুপালং নতুন বস্তির প্রায় ২হাজার ঝুপড়ি ঘর গুলো বাতাসে তচনচ হয়ে যায়। বর্তমানে এসব রোহিঙ্গারা এনজিও’র দেওয়া পলিথিনের ছাউনীর নিচে আবার ফিরেছে।
অপরদিকে বালুখালী নতুন বস্তির রোহিঙ্গা মাঝি লালু মিয়া জানান, বালুখালী নতুন বস্তিতে সাড়ে ৩হাজারের মতো ঝুপড়ি ঘর ছিল। তৎমধ্যে ৩হাজার ঝুপড়ি ‘মোরা’ প্রভাবে বিধ্বস্থ হয়ে গৃহহীন হয়ে পড়েছে প্রায় ২০হাজার নতুন রোহিঙ্গা। কিন্তু আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এসিএফ হল্যান্ড, এমএসএফ সহ কর্মরত বিভিন্ন এনজিও সংস্থার সহযোগিতায় আবারো নতুন করে ঝুপড়ি নির্মাণ করেছে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।