চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম হায়দার ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রায় ৩৭টি মামলা দিয়ে নানাভাবে হয়রাণী করা হয়েছে। বর্তমানে পৌরসভার মাধ্যমে এমজিএসপি প্রকল্পের ৫০কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পে ১ম ধাপে চলমান ৫কোটি ৭৫লাখ টাকার উন্নয়ন বরাদ্ধে বাধা গ্রস্ত করতে নতুন করে মামলায় জড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ইতিপূর্বে পৌর মেয়র হায়দার ক্ষমতায় আসার পর থেকে চকরিয়া পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে অন্তত ২০কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। তার উন্নয়নে ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিপক্ষ দলের ইন্ধনে তার বিরুদ্ধে একের পর এক নানভাবে মিথ্যা মামলা দায়ের করে চলছে।
চকরিয়া পৌরসভা মেয়র আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম হায়দার জানান, পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ইতিপূর্বে কোটি কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ এগিয়ে নেয়া হয়েছে। বিশেষ করে রাস্তা,ঘাট, ড্রেইন, ব্রীজ, কালভার্ট, মসজিদ,স্কুল,মাদরাসা, মক্তব, শ্বসান, বিভিন্ন ধর্মীয় উপসনালয় থেকে শুরু করে সর্বত্রে তার উন্নয়নের ছোয়া লেগেছে। বর্তমানে ওয়াল্ড ব্যাংকে (এমজিএসপি) এর অধীনে নতুন করে ৫কোটি ৭৫লাখ টাকার উন্নয়ন বরাদ্ধ পেয়েছেন। এমজিএসপি প্রকল্প ছাড়াও পৌরসভার নগর উন্নয়ন প্রকল্পে ৯নম্বর ওয়ার্ডে ৬৫লাখ টাকা বরাদ্ধ দেয়া হয়েছে। একইভাবে লোকালি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। পৌরসভার অভূতপূর্ব উন্নয়নে প্রতিপক্ষের মাথা ব্যাথা হয়ে পড়েছে। তাই তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের বর্হি:প্রকাশ স্বরূপ বিপুল সংখ্যক মামলা থাকার পরও নতুন নতুন মিথ্যা মামলায় তাকে অর্ন্তভূক্ত করা হচ্ছে। এমনকি তার বিরুদ্ধে দেয়া ৩৭টি মামলার অধিকাংশতেই মিথ্যা প্রমাণিত হয়ে বেকসুর খালাস পেয়েছে। মেয়র হায়দার জানান, তাকে যেসব অভিযোগে মামলায় আসামী করা হয়েছে, তার একটির সাথেও কোন ধরণের সম্পৃক্ততা নেই। তাই সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে সহযোগিতা কামনা করেন। পৌরসভার সচেতন বাসিন্দা জানিয়েছেন, পৌরসভার মেয়র এর অনুপস্থিতির কারণে অনেক ধরণের উন্নয়ন ও সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ জনগণ। বিশেষ করে জন্মনিবন্ধন, ট্রেড লাইসেন্স, নাগরিকত্ব সনদ, হুল্ডিং ট্যাক্স সহ বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ কাজ। তাই আইনীভাবে মামলা মোকাবেলা করে পৌরবাসীর সেবায় তাকে এগিয়ে আসার আহবান জানান।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।