২ এপ্রিল, ২০২৫ | ১৯ চৈত্র, ১৪৩১ | ৩ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী   ●  উখিয়ার বরণ্য রাজনৈতিক মৌলভী আবদুল হকের ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী ২০ মার্চ   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ভলান্টিয়ার সিজন-১ এর ফল প্রকাশিত   ●  মিরসরাই প্রেসক্লাবের ইফতার ও সুধী সমাবেশ   ●  বন কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকির ভিডিও ভাইরাল, নিরাপত্তা চেয়ে জিডি   ●  টেকনাফে ১০০০ জেলে পরিবারকে সহায়তা করছে কোস্ট ফাউন্ডেশন   ●  আল-নুর ইন্টান্যাশনাল মাদ্রাসা’র বই বিতরনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  টেকনাফে গহীন পাহাড়ে বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু!

চট্টগ্রামের লেগুনা চালক হত্যার অভিযুক্ত আসামি সেন্টমার্টিন থেকে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

নগরের  সাগরিকা এলাকা থেকে বিয়ের ভাড়া আছে জানিয়ে লেগুনা চালক নাজমুলকে কৌশলে অপহরণ করে মদুনাঘাট এলাকায় নিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এ ঘটনায় অভিযুক্ত আসামি ইমনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) র‌্যাবের পক্ষ থেকে তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি জানানো হয়।

আসামি ইমনকে টেকনাফের সেন্টমার্টিন এলাকা থেকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-৭ এর একটি টিম।

র‌্যাব-৭ সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. মাহমুদুল হাসান মামুন জানান, লেগুনা চালক নাজমুল হত্যা মামলার পলাতক আসামি ইমনকে সেন্টমার্টিন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

গত ৭ নভেম্বর লেগুনা চালক নাজমুল সাগরিকা এলাকা থেকে মদুনাঘাট এলাকায় গিয়ে অপহরণ শিকার হয়েছিলেন। নাজমুলের খোঁজ না পেয়ে তার পরিবার পাহাড়তলী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে।

পরে নাজমুলের পরিবারের কাছে ফোন করে ৬০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। নাজমুলের পরিবার বিষয়টি র‌্যাব-৭ কে জানালে র‌্যাব তদন্তে নেমে সন্দেহভাজন হিসেবে রাজুকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করে রাজু।

১০ নভেম্বর সকালে হাটহাজারী থানাধীন অনন্যা আবাসিকের পেছনে চন্দ্রাবিল থেকে নাজমুলের মরদেহ উদ্ধার করে র‌্যাব সদস্যরা। নিহত লেগুনা চালক নাজমুল গোপালগঞ্জ জেলার ব্রাহ্মণডাঙ্গা এলাকার মজনু শেখের ছেলে বলে জানা গেছে।

র‌্যাব জানিয়েছিল, নাজমুলকে কৌশলে অপহরণ করা হয়েছিল। একপর্যায়ে তারা নাজমুলকে হত্যা করে। মদুনাঘাট চন্দ্রবিল এলাকায় খুন করার পর নাজমুলের গাড়িটি অপহরণকারীরা চালিয়ে নিয়ে বোয়ালখালীতে সড়কের পাশে রেখে দেয়। পরে নাজমুলের পরিবারের কাছে ফোন করে ৬০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।