টানা বর্ষণ ও পার্বত্য অববাহিকার মাতামুহুরী নদীতে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কক্সবাজারের চকরিয়া ও পেকুয়ায় সৃষ্ট স্মারণকালের ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় গত চারদিন ধরে মাঠে তৎপর রয়েছেন কক্সবাজার-১ আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ জাফর আলম এমএ।
ভয়াবহ এই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারের পাশে দাঁড়াতে এমপি জাফর আলমের চেষ্টার কমতি ছিল না। সেই ভোর থেকেই শুরু করে গভীর রাত অবদি এই ইউনিয়ন থেকে ওই ইউনিয়নে ছুটে গেছেন রান্না করা খাবারসহ ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে। প্রতি রাতে মাত্র কয়েকঘন্টা ঘুম যাওয়া ছাড়া প্রতিদিনই তিনি ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন বন্যাকবলিতদের পাশে থাকতে।
বন্যা শুরুর প্রথমদিনই শুরু করে দেন ১০ হাজার মানুষের জন্য বিরিয়ানি রান্নার আয়োজন। এর পর প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের মাধ্যমে নগদ ১ লক্ষ টাকা করে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন বন্যার্তদের তাত্ক্ষণিক খাবারের ব্যবস্থা করতে। এছাড়াও বন্যার্তদের মাঝে তিনিও বিলিয়েছেন নগদ টাকা।
এদিকে এমপি জাফর আলমের পক্ষ থেকে চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নে রান্না করা খাবার, চালসহ ত্রাণ সামগ্রী ছুটে যাচ্ছেন এমপির কন্যা জেলা পরিষদ প্যানেল চেয়ারম্যান তানিয়া আফরিন ও একমাত্র পুত্র তানভীর আহমদ সিদ্দিকী তুহিন। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তারা পেকুয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নের বন্যাকবলিতদের মাঝে ত্রাণ তত্পরতা চালান।
চকরিয়ার বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে বৃহস্পতিবার (১০ আগষ্ট) দুপুরে জরুরী সভা করেছেন উপজেলা প্রশাসন। চকরিয়ার ইউএনও জেপি দেওয়ানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দুর্যোগকালীন এই জরুরী সভায় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ জাফর আলমসহ সকল জনপ্রতিনিধি। সভায় অতি দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল করা, ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ দ্রুততম সময়ে মেরামতকল্পে দাবি জানান জনপ্রতিনিধিরা।
সভা শেষে সংক্ষিপ্ত ব্রিফিংয়ে সংসদ সদস্য জাফর আলম বলেন, ৫০ বছরের ইতিহাসে স্মরণকালের এই ভয়াবহ বন্যা যেদিন থেকে শুরু হয়েছে তখন থেকেই দুই উপজেলার ২৫টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি ব্যক্তিগত সহায়তা নিয়ে। প্রতিটি ইউনিয়নে সশরীরে উপস্থিত থেকে ব্যক্তিগতভাবে বরাদ্দ দিয়েছি ১ লক্ষ টাকা করে। এছাড়াও লক্ষাধিক মানুষকে প্রতি বেলায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে রান্না করা বিরিয়ানি, সুপেয় পানিসহ প্রয়োজনীয় ত্রাণ সামগ্রী। এতে কোন মানুষকে অভুক্ত থাকতে হয়নি। তিনি জানান- শুক্রবার (আজ) সকালে চকরিয়া ও পেকুয়ার বন্যাকবলিত এলাকা সরজমিন পরিদর্শন করবেন সরকারের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান এমপি। এ সময় তিনি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করবেন।
ভয়াবহ এই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারের পাশে দাঁড়াতে এমপি জাফর আলমের চেষ্টার কমতি ছিল না। সেই ভোর থেকেই শুরু করে গভীর রাত অবদি এই ইউনিয়ন থেকে ওই ইউনিয়নে ছুটে গেছেন রান্না করা খাবারসহ ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে। প্রতি রাতে মাত্র কয়েকঘন্টা ঘুম যাওয়া ছাড়া প্রতিদিনই তিনি ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন বন্যাকবলিতদের পাশে থাকতে।
বন্যা শুরুর প্রথমদিনই শুরু করে দেন ১০ হাজার মানুষের জন্য বিরিয়ানি রান্নার আয়োজন। এর পর প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের মাধ্যমে নগদ ১ লক্ষ টাকা করে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন বন্যার্তদের তাত্ক্ষণিক খাবারের ব্যবস্থা করতে। এছাড়াও বন্যার্তদের মাঝে তিনিও বিলিয়েছেন নগদ টাকা।
এদিকে এমপি জাফর আলমের পক্ষ থেকে চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নে রান্না করা খাবার, চালসহ ত্রাণ সামগ্রী ছুটে যাচ্ছেন এমপির কন্যা জেলা পরিষদ প্যানেল চেয়ারম্যান তানিয়া আফরিন ও একমাত্র পুত্র তানভীর আহমদ সিদ্দিকী তুহিন। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তারা পেকুয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নের বন্যাকবলিতদের মাঝে ত্রাণ তত্পরতা চালান।
চকরিয়ার বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে বৃহস্পতিবার (১০ আগষ্ট) দুপুরে জরুরী সভা করেছেন উপজেলা প্রশাসন। চকরিয়ার ইউএনও জেপি দেওয়ানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দুর্যোগকালীন এই জরুরী সভায় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ জাফর আলমসহ সকল জনপ্রতিনিধি। সভায় অতি দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল করা, ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ দ্রুততম সময়ে মেরামতকল্পে দাবি জানান জনপ্রতিনিধিরা।
সভা শেষে সংক্ষিপ্ত ব্রিফিংয়ে সংসদ সদস্য জাফর আলম বলেন, ৫০ বছরের ইতিহাসে স্মরণকালের এই ভয়াবহ বন্যা যেদিন থেকে শুরু হয়েছে তখন থেকেই দুই উপজেলার ২৫টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি ব্যক্তিগত সহায়তা নিয়ে। প্রতিটি ইউনিয়নে সশরীরে উপস্থিত থেকে ব্যক্তিগতভাবে বরাদ্দ দিয়েছি ১ লক্ষ টাকা করে। এছাড়াও লক্ষাধিক মানুষকে প্রতি বেলায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে রান্না করা বিরিয়ানি, সুপেয় পানিসহ প্রয়োজনীয় ত্রাণ সামগ্রী। এতে কোন মানুষকে অভুক্ত থাকতে হয়নি। তিনি জানান- শুক্রবার (আজ) সকালে চকরিয়া ও পেকুয়ার বন্যাকবলিত এলাকা সরজমিন পরিদর্শন করবেন সরকারের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান এমপি। এ সময় তিনি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করবেন।
এমপি জাফর আলম বলেন, এবারের বন্যায় কম করে হলেও সর্বক্ষেত্রে হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বন্যায় যেসব পরিবার বসতবাড়ি হারিয়েছেন তাদেরকে পুনর্বাসনের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এজন্য মন্ত্রী মহোদয়ের পরিদর্শন পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।