নিজস্ব প্রতিবেদক:
এইচএসসি বিজ্ঞান বিভাগে (ইংরেজী ভার্সন) ঢাকা নটরডেম কলেজে ভর্তির চান্স পেয়েছে কক্সবাজার জেলার মহেশখালীর ঐতিহ্যবাহি পরিবারের সন্তান ডাক্তার দম্পতির ছেলে ফাহিম শামস্ খান (শ্রেষ্ঠ)। একই সাথে সে ঢাকার সেন্ট যোসেফ কলেজেও মেধা কোটায় স্থান পায়। শ্রেষ্ঠ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোসার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও কক্সবাজারের প্রথম নিউরোসার্জন ডা. মুহাম্মদ শামসুল ইসলাম খান এবং বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি হসপিটালের ক্লিনিক্যাল এন্ড রেডিয়েশন অনকোলজি বিভাগের কনসালটেন্ট (ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ) ডা. তাসলিমা বেগম রিংকুর প্রথম সন্তান।
ফাহিম শামস্ খান শ্রেষ্ঠ ঢাকার ধানমন্ডি স্কলারর্স স্কুল এন্ড কলেজ থেকে গোল্ডেন জিপিএসহ বেশ ভাল স্কোর নিয়ে সম্প্রতি এসএসসি পাশ করেছে। বিগত ২০১৯ সালের জেএসসি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় ইংলিশ ভার্সনে গোল্ডেন জিপিএ নিয়ে ধানমন্ডি থানা ফার্স্ট হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল সে।
দেশের সুনাধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা নটরডেম কলেজে ভর্তির চান্স পাওয়ার পর নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করে শ্রেষ্ঠ বলেন, আমি ভবিষ্যতে সুদ্ক্ষ একজন মানবিক চিকিৎসক হয়ে দেশমাতৃকার সেবায় নিজের জীবন উৎসর্গ করতে চায়। পাশাপাশি পিতা-মাতার চিকিৎসা সেবার পথ অনুসরণ করে দেশ ও দশের কাছে তাদেও মুখ উজ্জল করতে চায়।
শ্রেষ্ঠ আরো বলেন, দেশ ও উন্নত বিশ্ব তথা হার্ভার্ড মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, আমেরিকা থেকে ডিগ্রী, কোর্স ও প্রশিক্ষণ নিয়ে আমার পিতার মতো যেন দেশবরণ্য নিউরোসার্জন হয়ে কাঙ্খিত লক্ষে পৌঁছতে সকলের নিকট দোয়া প্রার্থনা করছি।
একইভাবে পুত্রের সফলতার ব্যাপারে চিকিৎসক পিতা কক্সবাজারের প্রথম নিউরোসার্জন ডা. মুহাম্মদ শামসুল ইসলাম খান বলেন, সন্তানের সফলতা হচ্ছে পিতা-মাতার কাছে শ্রেষ্ঠ পাওয়া। পিতা-মাতা সর্বদায় প্রত্যাশা করে তার সন্তান সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হউক। সেদিক দিয়ে আমিও ব্যতিক্রম না। সুতারাং আমার ছেলের ভবিষ্যত সফলতার জন্য সকলের কাছে আমি দোয়া চায়। পাশাপাশি বড় হয়ে সে যেন একজন মানবিক চিকিৎসক হিসিবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।