খাদিজার চিকিৎসার তদারকিকরতে হাসপাতালে গিয়েছেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন। বুধবার রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে তিনি খাদিজা ও খাদিজার বাবার সাথে কথা বলেন।
এস এম জাকির হোসাইন বিবার্তাকে বলেন, “ খাদিজার কক্ষে প্রবেশ করার পর খাদিজার বাবা খাদিজার কাছে জানতে চান তাকে চেনেন কীনা? খাদিজা বলেন,‘ হ্যাঁ চিনি। উনি এসএম জাকির হোসাইন। সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ”
এরপর খাদিজা তার সাথে সালাম বিনিময় করেন এবং কুশলাদি জানতে চান। খাদিজা স্বাভাবিকভাবেই কথা বলেন বলে জানান সুদর্শন এ ছাত্রনেতা।
ছাত্রলীগ সহ সভাপতি মশিউর রহমান শরীফ বিবার্তাকে জানান, খাদিজা এখন অনেকটাই সুস্থ। তিনিকথা বলতে পারেন এবং ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেনকে চিনতে পেরেছেন ও কুশল বিনিময়ও করেছেন।
খাদিজার বাবা বিবার্তাকে বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সবসময় খাদিজার খোঁজ রাখছেন, খাদিজার সকল চিকিৎসার ভার বহনে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞ। আমার খাদিজার জন্য সকলের কাছে দোয়া চাই।
এসময় হাসপাতালে আরো উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. আল-আমিন, কাজী মাহবুব,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর ও নওশাদ উদ্দীন সুজন।
উল্লেখ্য ৩ অক্টোবর পরীক্ষা দিয়ে ফেরার পথে সিলেটের এমসি কলেজ ক্যাম্পাসে সবার সামনেই খাদিজাকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন বদরুল আলম (২৬)নামে এক বখাটে। এ সময় কেউ বদরুলকে বাধা না দিলেও সে দৃশ্য মুঠোফোনে ভিডিও করেন। সেই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বদরুল ইতিমধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তিনি বর্তমানে কারাগারে আছেন।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।