গতকাল শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) জনাব শাহেদুল ইসলাম রানা ও জনাব মুহাম্মদ ফয়সাল চৌধুরী আমার বাসভবনে এসে বলেন যে, জাতীয় শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি তাদের আহবায়ক ও সদস্য সচিব করে কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। এরপর তারা আবার চকরিয়া উপজেলা ও পৌরসভার পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দিচ্ছে। এতে আমার সুপারিশ দরকার। আমি তাদের কথায় সহজ-সরল ভাবে যাচাই না করে সেখানে সুপারিশও করেছি। পরক্ষণে জাতীয় শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্নানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, শাহেদুল ইসলাম রানা ও ফয়সাল চৌধুরীর নেতৃত্বে কোন আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয় নাই এবং ইতোপূর্বে তাদের সেই কমিটি যে ভুয়া তা কেন্দ্রীয় কমিটি থেকেও বিবৃতি দিয়েছেন। বিপরীতে শফিকুল ইসলাম কালু ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক শফিউল্লাহ আনসারীর কমিটিই একমাত্র বৈধ কমিটি বলে কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আমাকে নিশ্চিত করেন। যেহেতু আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, চকরিয়া উপজেলা শাখার সভাপতি এবং দলীয় সাংসদ সেহেতু আমি মূল ধারার পক্ষে। তাই কথিত কমিটির নেতৃত্বে অনুমোদিত উপজেলা ও পৌর গঠনকল্পে আমার নেওয়া সুপারিশপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছি। অতএব চকরিয়া উপজেলা এবং পৌরসভার পূর্বের কমিটির নেতৃত্বে চকরিয়ায় পরিচালিত জাতীয় শ্রমিকলীগের সাংগঠনিক কার্যক্রমে আমার অকুন্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতা থাকবে । এবিষয়ে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করা হলো।
ইতি
আলহাজ জাফর আলম এমএ
সংসদ সদস্য (কক্সবাজার-১)
সভাপতি- চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ, কক্সবাজার।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।