২৩ নভেম্বর, ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

জেনে নিন সবসময়ই খুশি থাকার গোপন রহস্য!

চারপাশে ভালো করে তাকান। দেখুন, ঠিক আপনার পাশেই কিছু মানুষ রয়েছেন যাদেরকে মন খারাপ অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়না বললেই চলে! কষ্ট? এই নামের কোন জিনিসের সাথে কখনো যেন দেখাই হয়নি এদের। সামনে যা দেখছে সেখান থেকেই যেন বেঁচে থাকার উপকরণ খুঁজে নিচ্ছেন তারা। করে তুলছেন নিজের চারপাশটাকে আনন্দময়। কি ভাবছেন? নিশ্চয়ই অনেক ভালো ঘটনায় পূর্ণ এই মানুষগুলোর জীবন? না! ঠিক তা নয়। কিন্তু তাহলে এই মানুষগুলো কেন সবসময়ই খুশি থাকে? জানতে চান? জেনে নিন এখুনি।

১. কম আশা

কষ্ট মানুষ তখনই পায় যখন নিজের ভাবনার সাথে বাস্তবটা মেলেনা। অনেকটা বেশি আশার ফলাফল প্রায় সময়ই অনেক আরো বেশি কষ্টই। আর এই মানুষগুলো কখনোই খুব বেশি আশা করেন না করো কাছ থেকে। আর অতিরিক্ত আশা না থাকায় আশা পূরন না হবার কষ্টও থাকেনা তাদের ভেতরে খুব একটা।

২. দিবাস্বপ্ন

খেয়াল করে দেখুন আপনার পাশের এই হাসিখুশি মানুষগুলো খুব বেশি বাস্তববাদী। আপাতদৃষ্টিতে না হলেও মনে মনে তারা সত্যিকে সত্যি বলেই মেনে নেন। কোন কারন ছাড়াই চোখের সামনে একটা পর্দা ঝুলিয়ে রাখেননা। আর তাই এই মানুষগুলোর দেখা দু-একটা সত্যিকারের স্বপন্ কখনো ভেঙে তাদেরকে কষ্ট দেয়না।

৩. সন্তুষ্ট

খুশি মনের মানুষেরা কখনোই নিজেদের যেটুকু আছে সেটার বাইরে ভাবেননা। বরং সেটা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকেন। ফলে নিজের যতটুকু আছে ততোটুকুর ভেতরেই নিজেদের খুশিকে আটকে রাখতে পারেন তারা। অতিরিক্ত কিছুর পেছনে দৌড়ান না। কারন? কে না জানে, সুখ কখনোই পর্যাপ্ত হয় না।

৪. উদাসীন ও স্বার্থপর

এই মানুষগুলো একই সাথে উদাসীন আর স্বার্থপর। জীবনের ছোটখাটো ঝামেলাগুলোকে নিয়ে এরা পড়ে থাকেন না। বরং নতুন কিছুর জন্যে সামনে এগিয়ে যান। নিজেদের ছোটখাটো ঝামেলার ক্ষেত্রে এরা খুবই উদাসীন। তবে এর উল্টোটা এরা নিজেদের চাওয়ার ক্ষেত্রে। প্রথমেই নিজের পাওনাটুকু আদায় করে নিতে এদের জুড়ি নেই। অন্যের জন্যে নিজেরটুকু ছেড়ে এরা খুব কম সময়ই দেন। নিজেকে ভালো রাখতে এরা যথেষ্ট স্বার্থপরতার পরিচয় দেন।

৫. পরীক্ষা

নিজেদের জিন নিয়ে পরীক্ষা করতে খুব ভালোবাসেন এই মানুষগুলো। খুব সহজেই নতুন জায়গা আর মানুষের সাথে মানিয়ে নিয়ে জীবনের খুব ছোট্ট খুশিগুলোকেও আকড়ে ধরেন। খুঁজে নেন নিজের ভালোলাগাকে।

৬. ইতিবাচক

সবক্ষেত্রেই একটা ইতিবাচক মনোভাবের পরিচয় দেন এই মানুষগুলো। নিজের সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন থেকেই বর্তমানে বেঁচে থাকেন। কখনোই অতীত অথবা ভবিষ্যতের ঠুনকো ভাবনায় জড়িয়ে রাখেন না।

৭. সুযোগ নেওয়া

জীবনের প্রতিটা সুযোগকেই কাজে লাগাতে চান এই হাসিখুশি মানুষগুলো। আর কোনো কাজকেই ছোট করে দেখেন না। প্রতিনিয়ত সবাইকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যেতে চান সামনের দিকে। নিজের উন্নতির দিকে।

৮. পরিকল্পনা

কোনো কিছু করবার আগেই একটা পরিকল্পনা করে নেন এরা। আর জীবনের প্রতিটা দিন থেকেই শিক্ষা নেন। ফুটিয়ে তোলেন নিজের পরিকল্পনা আর শিক্ষাকে অনেকটা সময় নিয়ে।

তথ্যসূত্র- লাইফহ্যাক

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।