২০ এপ্রিল, ২০২৫ | ৭ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২১ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী

জেলায় জেলায় হবে গডফাদারদের তালিকা

জেলায় জেলায় গজিয়ে ওঠা গডফাদারদের তালিকা করা হচ্ছে। তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এ বিষয়ে কমিশন বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি জানান, দুদকের মামলার হাত থেকে বাঁচতে যারা বিদেশে পালিয়ে গেছেন, তাদের ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি পাচার করা অর্থ আদালতের মাধ্যমে ফেরত আনা হবে।

কমিশনের প্রতিটি কর্মী দুর্নীতি দমনের প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছেন। তাই এসব কাজে সক্ষমতার কোনও অভাব হবে না বলে মন্তব্য করেন দুদক চেয়ারম্যান।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে ২২ জন গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। এই কর্মকর্তাদের দায়িত্ব হবে জেলায়-জেলায় কারা গডফাদার, কারা সন্ত্রাস করে বিপুল অর্থের মালিক হচ্ছেন, কারা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত অর্থ উপার্জন করছেন, তাদের বিরুদ্ধে তথ্য নেয়া। যার ভিত্তিতে প্রধান কার্যালয় থেকে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গডফাদার বলতে আমরা বোঝাচ্ছি, যারা মাদকের ব্যবসা করছেন, সন্ত্রাস করছেন, যারা সরকারি সম্পত্তি বেদখল করছেন, অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন তারা। কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার। আমরা কঠোর অবস্থানে আছি এবং যে কোনও মূল্যে অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবো। মেট্রোপলিটন কেন্দ্রিক নয়, আমরা চাই, মাঠ পর্যায়ে ব্যবস্থা নিতে।

গ্লোবাল ফাইনান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী গেলো পাঁচ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৫০ হাজার কোটি টাকা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার হয়ে গেছে। আমদানি-রফতানির সময় ওভার বা আন্ডার ইনভয়েজ করে এই টাকা পাচার করা হয়েছে। আর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরুর পর অবৈধ সম্পদের মালিকরা বিদেশে পালিয়ে যেতে শুরু করে। তাদের মধ্যে যুবলীগ নেতা এনামুল হক ও রুপন ভূঁইঞা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।