নিজস্ব প্রতিবেদক : টেকনাফ বাহারছড়ায় বড়ইেল মৌজা ধিন স্থানীয় মারিষ বনিয়া হাইস্কুলের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত একটি জমি নিয়ে তামশায় নেমেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এই জমিটি নিয়ে বিজ্ঞআ দালতে মামলা থাকার পরেও কোন পাত্তা দিচ্ছে না একটি শক্ত ষড়যন্ত্র কারী সিন্ডিকেট। এতে হয়রা নির শিকার জমির মুল মালিকগণ। ক্রয় সূত্রে জমির মুল মালিক মৌলভী নেজাম উদ্দিন, মৌলভী জাকের আহাম্মদ প্রকাশ কারি জাকের, ওয়ারিশ সুত্রে জমি মালিক, আরেফা বেগম ও তার মা। এই জমিটির তারা মুল মালিক হয়েও চরম বেকায় দায় রয়েছে। একটি শক্ত সিন্ডিকেট বারে বারে তাদের ক্ষতি করতে চেষ্টায় রত রয়েছে বলে দাবী ভুক্ত ভোগী এই পরিবারের। বার বার ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছে তারা। তাদের কিছু চিহ্নিত প্রতিপক্ষের লোকজন জমিটি বিভিন্ন জমি ক্রেতা দের কাছে মিথ্যা কাগজপত্র দিয়ে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত। একদি কে যেমন জমি ক্রেতারা প্রতরাণার শিকার হচ্ছে অন্যদদিকে জমির মুল মালিকরা বেকায়দায় পড়ছে । প্রতিপক্ষের এই জমির পাশে জমি থাকায় তারা অনৈতিক সুবিধা নিতে চাই। যেখানে তাদের জমির পড়েনি সেখানেও তাদেও জমি পড়েছে বলে সাইন বোর্ড টাঙ্গিয়ে জমি ক্রেতাদের জমির মুখ বড় দেখিয়ে বিক্রি করতে চেষ্টা করে। বর্তমানে এই জমির মুল ক্রেতাদের কাছে দাগ খতিয়ানও গোপন করে প্রতারণার করার গরুতর অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে। সংশ্লিষ্টনোটিশ গোপন করে ৮৯৫ খতিয়ান করার মতো জঘন্য অপরাধ করেছে তারা। যেটি আইনের চোখে দন্ডনিয়।
এই ঘটনায় বর্তমানে জমি মালিকরা যারা প্রতারণা শিকার হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের করেছে যার মামলা নং ৫৮/১৫ দায়রা জজ, আদালত ১/১১ সাব-জজ আদালত ৫৩/১৭ সহকারী জজ আদালত কক্সবাজার, মিস পিটিশন মামলা নং ২৩৩/১৪ অতিরিক্তজেলা প্রশাসক(রাজস্ব) এর আদালত বলে জানাগেছে। জমি মালিক মৌলভী নেজাম উদ্দিন জানান, প্লটে আমাদের পরিবারের মোট ১১ কানি জমি রয়েছে। তার মধ্যে আমার মেয়ে জামাই ও আমার ভাইয়ের স্ত্রী ও তার মেয়ের বি,এস খতিয়ান, ৪১১,৪১২ ও বিএস ২১৬২ দাগের আন্দরে একাংশের জমি মালিক হয় আমরা। যেটিতে আমাদের সাইনে বার্ড ও সীমানা রয়েছে কয়েক বছর আগে থেকে। মুলত পরে এই জমির দাম বৃদ্ধি হওয়ার লোভ বেড়ে যায় অপর দিকের লোকজনের। তারা অত্যন্ত নিলর্জভাবে আমাদের জমির উপর হামলে পড়ে। মেরিন ড্রাইভ সড়কের দিকে জমির মুখ বড় দেখাতে আমাদের জমির উপর এসে তাদের জমি দাবী করে চরম অন্যায়ভাবে। নানাভাবে ষড়যন্ত্র করে বার বার হয়রানি করে চলছে এই সিন্ডিকেট। তাদের ষড়যন্ত্রের হাত থেকে বাচঁতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্থক্ষেপ কামনা করেন।
ভুক্তভোগী জমি মালিক মৌলভী জাকের আহা ম্মদ জানান, গত ২০০৮ সাল থেকে স্থানীয় জহির উদ্দিন গং এর কাছ থেকে ৫৯ শতক জমি ক্রয় করি। তবে জমিটি নিয়ে বেশ কিছু ঝামেলায় পড়েছি। রহস্যজনক কারণে একটি সিন্ডিকেট আমাকে বেকায়দায় ফেলার জন্য বার বার অপচেষ্টা করে আসছে যেটি অত্যান্ত দূঃখের বিষয়।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।