টেকনাফ প্রতিনিধি:
টেকনাফ পৌরসভার নিজস্ব ভবন নির্মাণ করা হবে।এই ভবনের জন্য সাবেক সাংসদ আবদুর রহমান বদি পৌরসভার ভবনের জন্য জমি দানের আশ্বস্ত করেছেন।এরপর সেটি বাস্তবায়নের রুপ নিবে।
(১২ জুন) রাত ৮ টার দিকে টেকনাফ পৌরসভা কার্যালয়ে মেয়র হাজি মো. ইসলামের সভাপতিত্বে এক মতবিনিময় সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘পৌরসভার খাল দ্রুত দখল মুুক্ত করতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এসময় পৌরসভায় নির্মিত পায়:বর্জ্য পরিশোধন প্ল্যান্ট প্রকল্প উদ্ভোধন করেন তিনি।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশিদ, সাবেক সাংসদ আব্দুর রহমান বদি, পৌর মেয়র হাজী মোহাম্মদ ইসলাম। এছাড়া জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী ঋত্বিক চৌধুরী, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আলম, উপজেলা নির্বার্হী কর্মকর্তা মো. পারভেজ চৌধুরী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আবুল মনসুর, পৌর সভার প্যানেল মেয়র আবদুল্লাহ মনির, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান তাহেরা আক্তার মিলি, সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুর হোসেন, হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী এবং পৌরসভার কর্মকর্তাসহ ওয়ার্ড কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন। এ অনুষ্ঠানে পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কার্যক্রমের ভিডিও চিত্র তুলে ধরেন সহকারি প্রকৌশলী পরাক্রম চাকমা।
সাবেক সাংসদ আব্দুর রহমান বদি বলেন, ‘টেকনাফ- সেন্টমার্টিন আন্ত ফেরিঘাট জেটির জায়গায় ভুলে বাংলাদেশ-মিয়ানমার ট্রানজিট জেটি লিখা হয়েছে। তার পৌরসভস্থলে নাফনদে এই নির্মিত ৩৩ কোটি টাকার জেটি পরিতাক্ত অবস্থায় পরে রয়েছে। যার কারণে সরকারের কোন রাজস্ব আদায় হচ্ছেনা।
যদি সেন্টমার্টিনগামী পর্যটক জাহাজগুলো এই জেটি দিয়ে চলাচলের সুযোগ পায় সেক্ষেত্রে কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হবে। পাশপাশি এনজিওতে স্থানীয় শিক্ষিত ছেলে-মেয়েদের চাকরি অগ্রাধিকার দিতে আহবান জানান।’ তিনি আরো বলেন, এনজিও কর্মকর্তাদের যোগাযোগ জনপ্রতিনিধিদের সাথে নেই।তাদের আছে উপজেলা প্রশাসনের সাথে সম্পর্ক। এনজিওরা চাকরি দেয় তাদের বিয়াইদের গোষ্ঠীদের।যাহা স্থানীয় শিক্ষিত ছেলে-মেয়েরা চাকরিতে অগ্রাধিকার পায়না।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।