২ এপ্রিল, ২০২৫ | ১৯ চৈত্র, ১৪৩১ | ৩ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী   ●  উখিয়ার বরণ্য রাজনৈতিক মৌলভী আবদুল হকের ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী ২০ মার্চ   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ভলান্টিয়ার সিজন-১ এর ফল প্রকাশিত   ●  মিরসরাই প্রেসক্লাবের ইফতার ও সুধী সমাবেশ   ●  বন কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকির ভিডিও ভাইরাল, নিরাপত্তা চেয়ে জিডি   ●  টেকনাফে ১০০০ জেলে পরিবারকে সহায়তা করছে কোস্ট ফাউন্ডেশন   ●  আল-নুর ইন্টান্যাশনাল মাদ্রাসা’র বই বিতরনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  টেকনাফে গহীন পাহাড়ে বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু!

টেকনাফে অপহরণ চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

নিজস্ব প্রতিবেদক:
কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে অপহরণ চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার ভোরে বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই)  মো. দস্তগীর হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের টিম শীলখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের  গ্রেফতার করেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের উত্তর শীলখালী এলাকার মৃত অলি চাঁনের ছেলে বাহাদুর (২৮) এবং অন্যজন একই এলাকার মোজাহেরুল ইসলাম প্রকাশ গুরুতাইন্না মাইজ্যার ছেলে বাবুলা (৩২)।
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. দস্তগীর হোসেন বলেন, টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নির্দেশে শনিবার (২৭ এপ্রিল) ভোরে  একটি চৌকস টিম বাহারছড়ার শীলখালী এলাকায় অভিযান চালায়। ওই সময় অপহরণকারী চক্রের  দুই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়।
তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ২ জনই হেলাল – মোর্শেদ-বদরুজ সিন্ডিকেটের অপহরণকারী চক্রের সদস্য বলে স্বীকার করে। তারা দীর্ঘদিন হেলাল, মোর্শেদ ও বদরুজের নেতৃত্বে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে গিয়ে মুক্তিপণ আদায় করে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানান।
পুলিশ কর্মকর্তা মো.দস্তগীর হোসেন বলেন, গ্রেফতারকৃতদের ৩ রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
সূত্র মতে, এর আগে টেকনাফে ১০ জন কৃষক (ভিকটিম) অপহরণের ঘটনায় টেকনাফ মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়। মামলার নং -৫৬ যার তদন্তকারী কর্মকর্তা হলেন এসআই মো. দস্তগীর হোসেন।
উল্লেখ্য, ওই মামলায় পূর্বে তিনজন গ্রেফতার করা হয়। তিনজনই বিজ্ঞ আদালতে নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।