টেকনাফে অর্থনৈতিক অঞ্চল ও সোলার পার্ক পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল।
১০মার্চ সকাল সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মূখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) মোঃ আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে ভুমি মন্ত্রণালয়ের সিঃ সচিব মেজবাউল আলম,বাংলাদেশ এনার্জী রেগুলেটরী কমিশনের চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন,বেজার চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী,নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায়,জ¦ালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরী,বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব আহমদ কায়ছার,পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ইশতিয়াক আহমদ, অতিরিক্ত সচিব মোঃ হারুন অর রশিদ,মোঃ আইয়ুব,জেলা প্রশাসক মোঃ আলী হোসেন ও কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কর্ণেল ফোরকান আহমদসহ প্রতিনিধি দল টেকনাফের হ্নীলা আলীখালী নাফনদীর তীরবর্তী সোলার পার্ক পরিদর্শনে এলে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান জুলস পাওয়ার লিমিটেডের এমডি নূহের লতিফ খান,টেকনাফ সোলারটেক লিঃ এমডি মাহমুদুল হাসান,লোকাল কনসালট্যান্ট হেলাল উদ্দিন,ইউএনও শফিউল আলম,ওসি মাইন উদ্দিন খান,ইউপি চেয়ারম্যান এইচকে আনোয়ারসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করে নেন।
এসময় উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল ১শ ১৬ একর জমির উপর পাওয়ার জুলস লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টেকনাফ সোলার টেক এনার্জি লিঃ ২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে কাজ করছে। চলতি বছরের ৯ফেব্রুয়ারী পিডিবির সাথে ২০ বছরের জন্য পাওয়ার সাপ্লাই চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছেন প্রতিষ্ঠানটি। চলতি লবণ মৌসুম শেষ হলেই তাদের কার্যক্রম শুরু হবে এবং আগামী ২০১৮ সনের ফেব্রুয়ারী মাসে এই সোলার পার্ক থেকে জাতীয় গ্রীডে ২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে। পরিদর্শন শেষে প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছানোর ঘোষণা’ বাস্তবায়নে দেশের অন্যান্য স্থানে সেলার পার্ক স্থাপনের জন্য জুলস পাওয়ারকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।
এরপর প্রতিনিধি দল সাবরাং ক্ষুরের মুখে প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে বিকাল ৪টারদিকে পর্যটন হোটেল নেটংয়ে জেলার বিশেষ উন্নয়ন সভায় মিলিত হয়। সন্ধ্যায় প্রতিনিধি দল টেকনাফ ত্যাগ করেন।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।