২ এপ্রিল, ২০২৫ | ১৯ চৈত্র, ১৪৩১ | ৩ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী   ●  উখিয়ার বরণ্য রাজনৈতিক মৌলভী আবদুল হকের ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী ২০ মার্চ   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ভলান্টিয়ার সিজন-১ এর ফল প্রকাশিত   ●  মিরসরাই প্রেসক্লাবের ইফতার ও সুধী সমাবেশ   ●  বন কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকির ভিডিও ভাইরাল, নিরাপত্তা চেয়ে জিডি   ●  টেকনাফে ১০০০ জেলে পরিবারকে সহায়তা করছে কোস্ট ফাউন্ডেশন   ●  আল-নুর ইন্টান্যাশনাল মাদ্রাসা’র বই বিতরনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  টেকনাফে গহীন পাহাড়ে বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু!

টেকনাফে গলায় ফাঁস লাগিয়ে যুবতীর আত্মহত্যা

images

টেকনাফে গলায় ফাঁস লাগিয়ে এক যুবতী আত্মহত্যা করেছে। ৯ মার্চ সোম বার দিবাগত রাতে সর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের হাবিরছড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় টেকনাফ সদর ইউনিয়নের হাবিরছড়া এলাকার সিএনজি চালক নুর আলম ৭ মাস পূর্বে সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলী পাড়া বাহারছড়া এলাকার ইয়াছমিন আক্তার (২২) কে মোবাইল প্রেমের সূত্রধরে ২য় স্ত্রী হিসাবে বিয়ে করে। নুরুল আলমের ১ম স্ত্রী শাহেনা আক্তারের সাথে আত্মহত্যাকারী ২য় স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তারের সাথে প্রায় সময় ঝগড়া হত। নুরুল আলম স্থানীয় শালিশের মাধ্যমে ২ মেয়েসহ ১ম স্ত্রীকে অন্যত্র রেখে ২য় স্ত্রীকে নিয়ে সংসার চালিয়ে যায়। পার্শ্ববর্তী কয়েকজন জানায় ২য় স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তার প্রায় সময় আত্মহত্যা করে সবাইকে জেলে পাঠাবে এ রকম হুমকি দিয়ে আসত। অবশেষে ৯ মার্চ সোম বার স্বামী বাড়ীতে না থাকার সুবাদে দিবাগত গভীর রাতে উঠানের আম গাছের সাথে ওড়না পেছিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।

ঘটনার খবর সোম বার ভোরে টেকনাফ মডেল থানার ওসি আতাউর রহমান খন্দকারকে জানানো হয়েছে।
এদিকে বিশেষ সূত্রে জানা যায় ৮ মাস পূর্বে সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলী পাড়া বাহারছড়া এলাকার ইয়াছমিন আক্তার (২২)এর সাথে মোবাইল মিস কলের সূত্র ধরে নুরুল আলমের সাথে প্রেমের সম্পর্ক হয়। একমাস মোবাইলে প্রেম চলার পর চান্দলী পাড়া বাহারছড়া এলাকায় ইয়াছমিন আক্তার এর সাথে দেখা করতে যায় নুরুল আলম। এ সুযোগে নুরুল আলমকে ইয়াছমিন আক্তার এর আত্মীয় স্বজন বাড়ীতে আটকে রাখে। পরে খবর পেয়ে ১ম স্ত্রী শাহেনা গিয়ে ইয়াছমিনকে নিজের স্বামীর ২য় স্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করে হাবিরছড়া নিয়ে আসে।
অপরদিকে নুরুল আলমের বড় ভাই এখনো বিয়ে করেনি। মাত্র ২৫ বৎসর বয়সে নুরুল আলমের ২ স্ত্রী ২ কন্যা ও সব সময় পারিবারিক জট ঝামেলা ভাল চোখে দেখছেনা এলাকার লোক জন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।