২৫ নভেম্বর, ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২২ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

টেকনাফে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে ৫৮ রোহিঙ্গা উদ্ধার : ৪ পাচারকারী আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজারের টেকনাফে সাগরপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার সময় ৫৮ জন রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের দরগাছড়া মেরিনড্রাইভ সড়কের সমুদ্র সৈকত এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় চারজন মানব পাচারকারীকে আটক করেছে পুলিশ। টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আটক মানব পাচারকারীরা হলো, মো. ইয়াছিন (২৩), মো.জুবায়ের (৩৫), নাজির হোসেন (৬১) ও রামিমুল ইসলাম (৩১)। এদের মধ্যে রামিমুল ইসলামের বাড়ি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় এবং বাকি তিনজনের বাড়ি টেকনাফে। মালয়েশিয়াগামী রোহিঙ্গাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। তাঁরা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা। 

উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গারা জানিয়েছে, টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের এক দালালের মাধ্যমে ৪ লাখ টাকার বিনিময়ে তাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল। 

সমিরা খাতুন নামক এক তরুণী বলেন, তাঁর বিয়ে ঠিকঠাক হয়েছে মালয়েশিয়ায়। বিয়ে করতেই তিনি মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। 

টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গনি জানিয়েছেন, সাগরপথে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ৫৮জন রোহিঙ্গাকে টেকনাফের সমুদ্র সৈকতে আনা হলে গোপন সংবাদ পেয়ে পুলিশ গভীর রাতে অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। এ ঘটনায় চারজন দালালকে আটক করা হয়েছে। আটক চার জনের মধ্যে তিন জনের বিরুদ্ধে মানব পাচারসহ থানায় মামলা রয়েছে। 

কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, দালালের খপ্পরে পড়ে অবৈধভাবে সাগরপথে মালয়েশিয়া যাচ্ছিল রোহিঙ্গারা। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।