রোহিঙ্গা পারাপারে সহযোগিতার অভিযোগে ৯ জন দালালকে আটক করে ভ্রাম্যমান আদালতে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার ২৪ নভেম্বর ৭ জন এবং ২৩ নভেম্বর বুধবার ২ জন দালাল আটক হন। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শফিউল আলম ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) তুষার আহমদের নেতৃত্বে বিজিবি ও পুলিশের পৃথক যৌথ টাস্কফোর্স পৃথক অভিযানে রোহিঙ্গা পারাপারে সহযোগিতার অভিযোগে ৯ জন দালালকে আটক করা হয়েছিল।
আটককৃতরা হচ্ছে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের নাইক্ষংখালী এলাকার আবুল হাসিমের ছেলে মোঃ আলম (৪৫), দমদমিয়া এলাকার সালামত উল্লাহর ছেলে মোঃ জুবাইর (২২), একই এলাকার বাঁচা মিয়ার ছেলে মোঃ ইদ্রিস (২৪) পৌরসভার নাইট্যংপাড়া এলাকার মৃত আব্দুস শুক্কুরের ছেলে মোঃ শফি উল্লাহ (৪২), একই এলাকার মৃত ওবাইদুর রহমানের ছেলে শামসুল আলম (৪৫), নাজির আহমদের ছেলে সেকান্দর বাদশা (২৮), হ্নীলা মোচনী পাড়া এলাকার নূরুল ইসলামের ছেলে মোঃ জালাল উদ্দীন (৩৩) এবং ২৩ নভেম্বর বুধবার আটক হওয়া ২ জন দালাল হলেন হোয়াইক্যং ইউনিয়নের লম্বাবিল গ্রামের শাহ আলম (৩৬) ও হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুড়া গ্রামের ওসমান (৩৫)। একইদিন দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শফিউল আলম ও সহকারী কমিশনার (ভুমি) তুষার আহমেদের নেতৃতে পৃথক ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে আটক শফি উল্লাহ, শামসুল আলম, সেকান্দর বাদশাকে ২ মাসের এবং মোঃ আলম, মোঃ জুবাইর, মোঃ ইদ্রিস ও মোঃ জালাল উদ্দীনকে এক মাস করে এবং শেষোক্ত ২ জনকে ১৫ দিন করে সাজা প্রদান করা হয়েছে। টেকনাফ মডেল থানার ওসি আব্দুল মজিদ জানান সাজাপ্রাপ্ত আসামীদের কক্সবাজার জেলে প্রেরনের জন্য টেকনাফ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ##
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।