২৪ নভেম্বর, ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

ট্রাম্পের ১০০ দিনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি তিন বছরে সর্বনিম্ন

এ বছরের প্রথম তিন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি ০.৭ শতাংশে ঠেকেছে। আর এটি গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০১৪ সালের পর মার্কিন অর্থনীতির এমন গতিহীন অবস্থা এবারই প্রথম। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিবিসি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার বাজারে ধস নামে। তার একের পর এক নির্বাহী আদেশে উদ্বেগ ছড়িয়েছে। তবে তার পরেও নানা কারণে বহু নির্বাহী আদেশ তিনি বাস্তবায়ন করতে পারেননি।
ট্রাম্পের তিন মাসের শাসনামলে গত তিন বছরের মধ্যে প্রবৃদ্ধি সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন বাণিজ্য বিভাগ। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রবৃদ্ধি চার শতাংশে বৃদ্ধি করার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে গত বুধবার করপোরেশন ট্যাক্স কমানের প্রস্তাব করে হোয়াইট হাউস। তাতে বলা হয়, ব্যববাসীয় করের পরিমাণ ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হবে।
শনিবার ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সির ১০০ কার্যদিবস পূর্ণ হচ্ছে। তবে তাঁর এ সময়ের শাসনামলে জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার মাত্র ০.৭ শতাংশ। ২০১৪ সালের পর এটি সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধির হার। গত বছর এ সময়ে প্রবৃদ্ধির হার ছিল ০.৮ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্লোজ ব্রাদারস এসেট ম্যানেজমেন্ট’র প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা মিস কার্টিস মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধির পরিমাণ বছরের বাকি সময়ে কম থাকবে।
দুইদিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্টিভেন ম্নুচিন ও জাতীয় অর্থনৈতিক পরিচালক গ্যারি কোহেন বলেছেন, জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার ৩ শতাংশ বা তা বেশি বৃদ্ধি করা সম্ভব। আর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করেন ৪ শতাংশ সম্ভব।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।