মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড,চট্রগ্রামের চেয়ারম্যান প্রফেসর শাহেদা ইসলাম বলেছেন কক্সবাজার শিক্ষা সাংস্কৃতি এবং অর্থনীতিতে অনেকদূর এগিয়েছে। বর্তমান সরকার কক্সবাজারকে ঘিরে যে মেঘা প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন করছে তা সম্পন্ন হলে দেশের প্রধান অর্থনৈতক জোন হবে এ পর্যটন রাজধানী। ২৪ মার্চ সন্ধ্যায় কক্সবাজার কে.জি এন্ড মডেল হাই স্কুলে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিবারবর্গের মিলনমেলায় উপরোক্ত কথা বলেন। কক্সবাজার কে.জি এন্ড মডেল হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক কে এম রমজান আলীর আমন্ত্রনে শিক্ষা বোর্ডের আড়াই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী বিদ্যালয়ে পৌঁছালে তাদেরকে ফুলেল শুভেচ্ছ জান্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষ-শিক্ষার্থীবৃন্দ। অতিথিদের সৌজন্যে শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক বিপ্লব কান্তি দে উক্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। পরে অতিথিদের সৌজন্যে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়। বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর শাহেদা ইসলাম বিদ্যালয়ের শিক্ষার ক্রমোন্নয়নের প্রশংসা করে বলেন প্রতিষ্ঠানটি ২০১৭ সালে জেলার শ্রেষ্ঠ হয়েছে নানা কো-কারিকুলার কর্মকান্ড এবং ধারাবাহিক ফলাফলের কারনে। এই বিদ্যালয় শুধু কক্সবাজার নয়, একদিন দেশ সেরা হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বিদ্যালয়ের কর্মকান্ডে সন্তুষ্ঠ হয়ে বোর্ডের পক্ষ থেকে ২০ হাজার টাকার বই উপহার দেয়ার ঘোষনা দেন।
রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে আড়াইশ অতিথি কক্সবাজার কে.জি এন্ড মডেল হাই স্কুলে পৌছাঁলে তাদেরকে প্রধান শিক্ষক কে এম রমজান আলীর নেতৃত্বে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা ফুল দিয়ে বরণ করেন। মিলনমেলায় চট্টগ্রাম শিক্ষ বোর্ড থেকে আসা অন্যান্য অতিথিরা হলেন চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব প্রফেসর আব্দুল মুবিন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মাহবুব হাসান, সহকারি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রসেনজিৎ পাল, অমল বড়–য়া, কলেজ পরিদর্শক সুমন বড়–য়া বিদ্যালয় পরিদর্শক কাজী নাজিমুল ইসলাম, উপ বিদ্যালয় পরিদর্শক আবুল মনছুর ভূইয়া, সহকারি বিদ্যালয় পরিদর্শক মো: আলী আকবর, একে এম ফজলুল হক, সহকারি পরিচালক, (হিসাব ও নিরীক্ষা) শওকত হোসেন, হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা ইকবাল হোসেন , শম্পাতা মজুমদার সেকশন অফিসার আব্দুল কাইয়্যুম, খোরশেদ আলম, জসিম উদ্দিন, শামীমা আক্তার, নাসির উদ্দিন, কাইছার আলমসহ চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের আড়াইশ কর্মকর্তা-কর্মচারি ও তাদের পরিবারের সদস্যগণ।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।