২৪ নভেম্বর, ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে কলেজছাত্রী অপহরণ, আটক – ১

নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে কলেজ ছাত্রীকে অপহরন করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় আটক একজনের রিমান্ড আবেদন করেছে পুলিশ। আটক জসিম উদ্দীন প্রকাশ পুতু সদর কক্সবাজার সদর উপজেলার খরুলিয়ার মৃত ছিদ্দিক আহমদের ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে প্রকাশ, নাইক্ষ্যংছড়ি হাজী এম এ কালাম ডিগ্রী কলেজের ছাত্রী আয়েশা ছিদ্দিকা (১৭) গত ০৭ ডিসেম্বর কলেজে যাওয়ার পথে নিখোঁজ হয়। অবিভাবকরা তাকে কোথাও খুঁজে না পেয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় নিখোঁজ ডায়েরী করেন। এরপর এ ব্যাপারে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তদন্তের একপর্যায়ে পুলিশ জানতে পারে যে, অপহৃত ছাত্রীকে খরুলিয়ায় আটকে রাখা হয়েছে। এর সূত্র ধরে ১৮ ডিসেম্বর তার অবিভাবকরা খরুলিয়ার বান্ডু ড্রাইভারের বাড়ীতে গিয়ে অপহৃতাকে দেখতে পান। এসময় অপহৃতা ছাত্রী তাকে বিয়ের আশ্বাসে কৌশলে অপহরনের কথা জানায় ও এজন্য বান্ডু ড্রাইভারের ছেলে জিয়াউল হককে দায়ী করে। এসব কথা বলার সময় অপহৃতা আয়েশাকে জোর করে অন্যস্হানে নিয়ে যায়। এরপর ২০  ডিসেম্বর অপহৃতার ভাই আমিনুল ইসলাম নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় অপহরন মামলা  দায়ের করেন। অপহরনকারী ও সদর উপজেলার খরুলিয়ার বান্ডু ড্রাইভারের ছেলে জিয়াউল হক, আজিজুল হক ও  আমিনুল হকসহ ৬ জনের বিরূদ্ধে দায়ের করা এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই নুরুল আমিন জানান, আটক আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।