প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমুদ্র বিলাসের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সাড়া তুলেছে। শত ব্যস্ততার মাঝে কক্সবাজারে উন্নয়ন যজ্ঞের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও সমাবেশ সেড়ে সমুদ্র বিলাসে যান। এ যে সাধারণ মানুষের সঙ্গে একজন প্রধানমন্ত্রীর মিশে যাওয়া। বিষয়টি সাধারণ মানুষের মাঝে উৎফুল্ল সৃষ্টি করে। আজকের দিনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয়টি।
এদিকে একই দিনে শনিবার বিকেলে চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া আসনের এমপি সামশুল হক চৌধুরী পটিয়ার জিরি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে একটি উন্নয়ন মূলক কাজ উদ্বোধন করতে গিয়ে এক সিএনজি চালকের আবদার রাখতে গিয়ে নিজে সিএনজি চালানোর ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসলে চট্টগ্রামের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচনার সৃষ্টি হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকের মন্তব্য নেত্রী সমুদ্র সৈকতে আর এমপি সিএনজিতে।
জানা যায়, এরআগে বর্তমান সরকারের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক রিকশা চালিয়ে আলোচনা সৃষ্টি করেন। মন্ত্রী ওবায়াদুল কাদের সাধারণ মানুষের সঙ্গে বাসে চড়েও আলোচনার সৃষ্টি করেন। অসাধারণ মানুষগুলো সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিলে যাওয়ার বিষয়টি সাধারণের মানুষের মাঝে আসলেই উৎফুল্ল সৃষ্টি করে। আজকের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তাই প্রমাণ করে।
অনেকে প্রধানমন্ত্রীকে মমতময়ী ও প্রকৃতিপ্রেমী বলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মন্তব্য করেন। অন্যদিকে পটিয়াসহ চট্টগ্রামে এমপি সামশুল হক চৌধুরীকে মাটি ও মানুষের নেতা বলে মন্তব্য করতে দেখা যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একটি পোস্টে চট্টগ্রামের তরুণ ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম সরওয়ার মুরাদ বলেন, এমপি সামশুল হক চৌধুরী এক সিএনজি চালকের আবদার রক্ষা করতে গিয়ে সিএনজি চালিয়ে মহনুভবতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি আবারও প্রমাণ করেছেন তিনি মাটি ও মানুষের নেতা।
অন্যদিকে কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকতে প্রধানমন্ত্রী সমুদ্র দর্শন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজনীন সরওয়ার কাবেরী লিখেন, সমুদ্র সৈকতে পানিতে সিক্ত হলেন জননেত্রী, প্রিয় আপা শেখ হাসিনা….সাথে আমরা। ধন্য হলাম আপাকে স্বতঃস্ফূর্ত দেখে……প্রিয় নেত্রী কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে খালি পায়ে। কিছুক্ষণ ‘মমতাময়ী মা শেখ হাসিনা……..‘জয় বাংলা’ বঙ্গকন্যা খালি পায়ের স্পর্শে, ধন্য সমুদ্র কন্যা কক্সবাজার।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।