সুজাউদ্দিন রুবেল: ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত পর্যটন শহর কক্সবাজার। ইতোমধ্যে চার শতাধিক হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টগুলো সেজেছে নতুন সাজে। আর বুকিং হয়ে গেছে ৮০ শতাংশ রুম। ফলে টানা ছুটিতে ভাল ব্যবসার আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। পর্যটকদের সমুদ্র স্নানে নিরাপত্তা ও হয়রানি রোধে সব ধরণের উদ্যোগ নিয়েছে লাইফ গার্ড সংস্থা এবং জেলা প্রশাসন।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত, সাগরের স্বচ্ছ জলরাশি ও পাহাড়। এই তিনেরই দেখা মেলে কক্সবাজারে। তাই সুযোগ পেলেই মানুষ ছুটে আসেন পর্যটন নগরীতে।
ঈদুল ফিতরের ছুটিতেও এবার এখানে আসছেন বিপুল সংখ্যা পর্যটক। তাদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত কক্সবাজারের চার শতাধিক হোটেল, মোটেল ও রিসোর্ট। এরইমধ্যে এসব হোটেলের প্রায় ৮০ শতাংশ বুকিং সম্পন্ন হয়েছে।
হোটেল মালিকরা জানান, ঈদের ছুটিতে তারা এখানে এসে ভালোভাবে সবকিছু উপভোগ করতে পারবেন।
সমুদ্রে যাবেন কিন্তু সমুদ্রস্নান করবেন না তা কী হয়? তবে যারা সমুদ্রের পানিতে নামবেন তাদের নিরাপত্তার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন লাইফ গার্ড সদস্য ও জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি হটলাইন সার্ভিস চালু করা হয়েছে। সেখানে কল করে যেকেউ পর্যটন সম্পর্কীয় অভিযোগ দিতে পারবেন। অভিযোগ পেলে সঙ্গে সঙ্গেই সেখানে আমাদের ম্যাজিস্ট্রেট পৌঁছে যাবেন।
কক্সবাজার সৈকত ছাড়াও রামু, হিমছড়ি ও মহেশখালীতে প্রায় ১৫টি পর্যটন স্পট রয়েছে। সেই জায়গাগুলোকেও ঢেলে সাজানো হয়েছে ঈদ উপলক্ষে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।