আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেছেন, ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এই ঘোষণার পরপরই সমগ্র জাতি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। ২৬ মার্চ জাতির জনের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করে শোনান জাতির জনকের অন্যতম সহচর চট্টগ্রামে এম এ হান্নান। ইতিহাস বিবেচনা করলে এই ভাষণ বিশ্বে একটি দলিল হিসাবে খ্যাতি পেয়েছে। তিনি গতকাল ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও বড়মহেশখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এখন আর ঘরে বসে থাকার সময় নেই। ষড়যন্ত্রকারিরা যেভাবে দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে তা রুখে দাড়াতে হবে। তিনি আরো বলেন, যেখানে বিএনপি জামায়াত সন্ত্রাস করবে সেখানে আইন প্রয়োগকারি সংস্থার সহযোগিতায় রুখে দাড়াতে হবে। দেশের স্বাধীনতা ও গনতন্ত্র রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাই একযোগে কাজ করতে হবে। বড় মহেশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সিরাজ মিয়া বাশির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিনের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার পাশা চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এম আজিজুর রহমান। বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তাক আহমদ তালুকদার, এস এম বেলাল, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক রিদুয়ান রাসেল, আমির হোসেন হেলাল, অধ্যাপক আহমদ কবির, আবুল ফজল, নুরুল ইসলাম। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মাষ্টার আকতার কামাল, স্বেচ্চাসেবকলী নেতা অহিদুল কাদের, মহেশখালী উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক মকছুদুল করিম,প্রভাষক এহছানুল করিম, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নুরুল মোস্তাফা খান, সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ হাবিব, জয়বাংলা লীগর আহবায়ক একরামুল হক, উপজেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ম আহবায়ক নুর আহমদ তালুকদার ও নজরুল ইসলাম।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।