২৭ নভেম্বর, ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২৪ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মহেশখালীতে তুলে নিয়ে সাংবাদিক মাহবু্বের উপর হামলা   ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরী


উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নে বন্যায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরী এবং বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ৫ শতাধিক পরিবারে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ত্রাণ বিতরণ করেন। এছাড়াও সরেজমিনে উপস্থিত থেকে বন্যার স্রোতে নিখোঁজ সোনাইছড়ি সামিরা আক্তারের লাশ উদ্ধার করেন।
০৬ জুলাই বৃহস্পতিবার সকালে থেকে জালিয়াপালং ইউনিয়নের পাইন্যাশিয়া বড়ুয়া পাড়া, পাইন্যাশিয়া চর পাড়া , পাইন্যাশিয়া কুলাল পাড়া, আনার পাড়া, লম্বরী পাড়া, উত্তর সোনাইছড়ি, সোনার পাড়া ঘাট ঘর বিধস্ত ঘরবাড়ি পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্থদের সাথে কথা বলে ক্ষতির তথ্য সংগ্রহ করেন। সেই সাথে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারে ৫ কেজি চাউল এবং নগদ টাকা প্রদান করেন।
স্থানীয় বড়ুয়া পাড়া নিদর্শন বড়ুয়া, ফরিদ আলম এবং লম্বরী পাড়া মনজুর আলম, আবুল কালাম, আবু বক্কর জানান, চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরী সকালে এসে ঘরবাড়ি পরিদর্শন করে সহায়তা প্রদান করেছেন।
বন্যায় নিহত সামিরা আক্তারের পিতা সোনাইছড়ির জাফর আলম জানান, বুধবার সন্ধ্যা নাগাদ বন্যার পানির স্রোতে আমার কন্যা সামিরা আক্তার নিখোঁজ হয়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরী উপস্থিত থেকে তার লাশ উদ্ধার করেছেন এবং সার্বিক সহযোগীতার আশ্বাস দিয়েছেন।
জালিয়াপালং ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মনির উদ্দিন জানান, ইতিমধ্যে চেয়ারম্যানের তহবিল থেকে চাল আর নগদ টাকা সরবরাহ করেছি।

জালিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরী জানান, আকস্মিক বন্যায় ইউনিয়নজুড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঘরবাড়ি, গ্রামীণ এলাকার সড়ক, পানের বরজ,গবাদি পশুর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। ব্যক্তিগত ততহবিল থেকে ত্রাণ সরবরাহ করা হলেও জরুরী ভিত্তিতে আরো ত্রাণের প্রয়োজন রয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।