১৯৯৯ সালের ১ জানুয়ারি বা তার আগে যাদের জন্ম, তাদের ভোটার তালিকাভুক্ত করার এই কাজ আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।
নির্বাচন কমিশনের সহকারী সচিব রৌশন আরা বলেন, গেল বছর হালনাগাদের সময় ভোটারযোগ্য অনেকে বাদ পড়েছেন। এই বাদ পড়া ভোটারদের জন্য এ কর্মসূচি।
“এবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হবে না; সংশ্লিষ্টদের নির্বাচন অফিসে এসে ভোটার হতে হবে।”
এই হালনাগাদে ভোটার এলাকা স্থানান্তর ও নাম কাটারও সুযোগ রয়েছে। দেশজুড়ে এ কার্যক্রম চলবে।
ভোটার তালিকা হালনাগাদ শেষে আগামী ২ জানুয়ারি প্রকাশ করা হবে খসড়া তালিকা।
ইসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বাদপড়া ভোটররা সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা ইউনিয়ন বা পৌরসভা সচিবের দপ্তর থেকে ভোটার নিবন্ধন ফরম সংগ্রহ করবেন। তার সঙ্গে জন্ম নিবন্ধন সনদ, এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদসহ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অন্যান্য কাগজপত্র উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে জমা দিয়ে ভোটার নিবন্ধন করতে হবে।
২০০৮ সালে প্রথম ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণীত হয়। সে সময় ৮ কোটি ১০ লাখের বেশি নাগরিককে তালিকাভুক্ত করে জাতীয় পরিচয়পত্রও দেওয়া হয়। এরপর চারবার ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়েছে।
সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, দেশের মোট ভোটার সংখ্যা ৯ কোটি ৯৮ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫ কোটি ৩ লাখ ২০ হাজার ৩৬২ জন এবং নারী ভোটার ৪ কোটি ৯৫ লাখ ৭৮ হাজার ১৯১ জন।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।