৩ এপ্রিল, ২০২৫ | ২০ চৈত্র, ১৪৩১ | ৪ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী   ●  উখিয়ার বরণ্য রাজনৈতিক মৌলভী আবদুল হকের ১৯ তম মৃত্যু বার্ষিকী ২০ মার্চ   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ভলান্টিয়ার সিজন-১ এর ফল প্রকাশিত   ●  মিরসরাই প্রেসক্লাবের ইফতার ও সুধী সমাবেশ   ●  বন কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকির ভিডিও ভাইরাল, নিরাপত্তা চেয়ে জিডি   ●  টেকনাফে ১০০০ জেলে পরিবারকে সহায়তা করছে কোস্ট ফাউন্ডেশন   ●  আল-নুর ইন্টান্যাশনাল মাদ্রাসা’র বই বিতরনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  টেকনাফে গহীন পাহাড়ে বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু!

বিলুপ্তির আশঙ্কামুক্ত স্নো লেপার্ড

বিশ্বের অন্যতম বিলুপ্ত প্রায় প্রাণী স্নো লেপার্ডকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংগঠন আইইউসিএন জানাচ্ছে এ তথ্য।

স্নো লেপার্ড বা তুষার চিতাকে ১৯৭২ সালে এ প্রাণীটিকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বনভূমি উজাড়, জলবায়ু পরিবর্তন ও চোরা শিকারিদের কারণে এ প্রাণী প্রায় বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে স্নো লেপার্ড সংরক্ষণ কার্যক্রম চালানো হয় সংগঠনটির পক্ষ থেকে। পাঁচজন বিশেষজ্ঞ গত তিন বছর জরিপ চালিয়ে নিশ্চিত হন পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে।

আগের জরিপে এদের সংখ্যা আড়াই হাজারে নেমে এসেছিলো। বিশেষজ্ঞরা জানান, বর্তমানে স্নো লেপার্ডের সংখ্যা চার হাজারের বেশি।

সাধারণত চীন, ভুটান, ভারত, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, রাশিয়া ও মঙ্গোলিয়ার বরফাবৃত পাহাড়ি অঞ্চলে বিড়াল পরিবারের এ সদস্যের দেখা মেলে।

এদের আকৃতি বিড়ালের চেয়ে অনেক বড়, কিন্তু বাঘের মতো গর্জন করতে পারে না। শরীরের তুলনায় লেজ অনেক বড় ও লোমশ। শীতের মধ্যে শরীরে এ লেজ জড়িয়ে নিজেকে উষ্ণ রাখে তারা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।