২২ নভেম্বর, ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ১৯ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রিক চোরা চালানের গডফাদার ফরিদ ফের সক্রিয়

বিলুপ্তির আশঙ্কামুক্ত স্নো লেপার্ড

বিশ্বের অন্যতম বিলুপ্ত প্রায় প্রাণী স্নো লেপার্ডকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংগঠন আইইউসিএন জানাচ্ছে এ তথ্য।

স্নো লেপার্ড বা তুষার চিতাকে ১৯৭২ সালে এ প্রাণীটিকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বনভূমি উজাড়, জলবায়ু পরিবর্তন ও চোরা শিকারিদের কারণে এ প্রাণী প্রায় বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে স্নো লেপার্ড সংরক্ষণ কার্যক্রম চালানো হয় সংগঠনটির পক্ষ থেকে। পাঁচজন বিশেষজ্ঞ গত তিন বছর জরিপ চালিয়ে নিশ্চিত হন পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে।

আগের জরিপে এদের সংখ্যা আড়াই হাজারে নেমে এসেছিলো। বিশেষজ্ঞরা জানান, বর্তমানে স্নো লেপার্ডের সংখ্যা চার হাজারের বেশি।

সাধারণত চীন, ভুটান, ভারত, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, রাশিয়া ও মঙ্গোলিয়ার বরফাবৃত পাহাড়ি অঞ্চলে বিড়াল পরিবারের এ সদস্যের দেখা মেলে।

এদের আকৃতি বিড়ালের চেয়ে অনেক বড়, কিন্তু বাঘের মতো গর্জন করতে পারে না। শরীরের তুলনায় লেজ অনেক বড় ও লোমশ। শীতের মধ্যে শরীরে এ লেজ জড়িয়ে নিজেকে উষ্ণ রাখে তারা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।