১৯ এপ্রিল, ২০২৫ | ৬ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২০ শাওয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার   ●  পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’১৮ ব্যাচের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন   ●  উখিয়া সমাজসেবা কর্মচারীর নামে বিধবা ভাতা’র টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ   ●  ‘পটভূমি পরিবর্তনের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য’ – সরওয়ার জাহান চৌধুরী

ভারতের উদ্বেগ বাড়িয়ে মিয়ানমার সমুদ্র বন্দরের মালিকানা দাবি করল চীন

ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড পরিকল্পনার আওতায় বঙ্গোপসাগরের কিয়ায়ুক পিউ সমুদ্র বন্দরটির পরিকাঠামো খাতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে চীন। আর তারই জের ধরে মিয়ানমারের এই সমুদ্র বন্দরের ৮৫ শতাংশ মালিকানা দাবি করেছে চীন। খবর র‍য়টার্সের।

এ ব্যাপারে বলা হয়েছে, সমুদ্র বন্দরটি চীনের জন্য কৌশলগতভাবে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ নিতে ৮৫ শতাংশ মালিকানার দাবি জানিয়েছে বেইজিং। এই সমুদ্র বন্দর দিয়ে এশিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে চীনের অর্থনৈতিক সংযোগ বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি, মিয়ানমারে চীনের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সহযোগিতা এই অঞ্চলে উত্তেজনা সৃষ্টির আশঙ্কা তৈরি করছে বলেও জানানো হয়েছে।

জানা গেছে, চীনের হয়ে মালিকানার এই প্রস্তাবটি দিয়েছে দেশের সিটিক গ্রুপ। কোম্পানিটির প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ৭.৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে তারা ৭০-৮৫ শতাংশ মালিকানা। দুই দেশের মধ্যে আলোচনায় এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। নথিটি পর্যালোচনা করেছে রয়টার্স এবং আলোচনায় জড়িত তিন ব্যক্তির সঙ্গেও কথা বলেছে। এই তিন ব্যক্তির মধ্যে চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এই সিটিক গ্রুপ ও মিয়ানমারের বেসামরিক সরকারের আধিকারিকরা রয়েছেন। দুই ব্যক্তি জানিয়েছেন, গত বছর মিয়ানমার যৌথ মালিকানায় ৫০/৫০ শতাংশের প্রস্তাব করেছিল। চীনা সিটিক এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।

অন্যদিকে অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র জানিয়েছে, গত মাসে মিয়ানমারের বিতর্কিত মিইয়ুটসোন বাঁধ প্রকল্পে ৩.৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রত্যাহারের ইঙ্গিত দিয়েছিল চীন। এই সমুদ্র বন্দরটি চীনের কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তেল ও গ্যাসের পাইপলাইন চীনে আসার প্রবেশমুখ হিসেবে বন্দরটি কাজ করবে। যার ফলে মধ্যপ্রাচ্য থেকে তেল আমদানীর বিকল্প একটি রুট তৈরি হবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।