ছোটবেলা থেকেই আমার পুলিশের ব্যাপারে বিরুপ ধারনাই ছিল।নেতিবাচক চোখে দেখতাম পুলিশের সব কর্মকাণ্ডকে।
প্রায়শই শুনতাম পুলিশ মা-বাবার লাশ থেকেও ঘুষ খায়।শুনতে শুনতে মনে গেতেও গিয়েছিল।
আমার বন্ধু বান্ধব অনেকেই পুলিশের উপ- পরিদর্শক পদে আছে।জুনিয়র ভাই এবং সিনিয়র ভাইদের ভেতরেও অনেকে উপপরিদর্শক সহ পরিদর্শক পদেও রয়েছেন।
কিন্তু আমার কেমন জানি মনে হত আমার সব কাছের মানুষ গুলাও সময়ের স্রোতে আদিকালের সেই পুলিশদেরই মতই হবে।
কিন্তু একজন মানবিক মানুষকে দেখার পর আমার ভূল ভেঙ্গেছে। হি ঈজ এ পারফেক্ট ম্যান অব দি বাংলাদেশ পুলিশ।
উখিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক বি এম শামীম।
কোভিড-১৯ মহামারী শুরু হওয়ার পর থেকে উখিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্টেশনে তিনি মানুষকে সতর্কতা করার কাজে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।কারো মনে কষ্ট দেওয়া ব্যতীত। ভালবাসা দিয়েই।
ছোয়াছে রোগের এই প্রকোপেও তিনি বাড়ি বাড়ি গিয়ে পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যার সুন্দর সমাধান দিয়ে আসছেন।ঘুষ ব্যতীত।
ভাল লেগেছে।ভাল কাজের প্রশংসা খুবই দরকার। না হয় ভাল মানুষ গুলো একদিন হারিয়ে যাবে।
দায়িত্ব, কর্তব্যবোধ,মানুষের প্রতি ভালবাসা থেকেই পৃথিবীর এই কঠিনতম দুঃসময়েও তিনি মানুষের জন্য অতন্দ্র প্রহরী হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।এই যেন প্রবাদের বহিঃপ্রকাশ “মানুষ মানুষের জন্য”।
দীর্ঘজীবী হউক উখিয়া থানার চৌকস সহকারী উপ পরিদর্শক বি এম শামীম।দীর্ঘজীবী হউক উনার রত্নাগর্ভা শ্রদ্ধেয় মাতা-পিতা।
ডাঃকামরান উদ্দিন,
ডিইউএমএস(ন্যাচারাল মেডিসিন),
ডিএইচএমএস(হোমিও মেডিসিন),
ডিএলটি (ল্যাব মেডিসিন)।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।