কক্সবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল বলেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রামুতে সেনানিবাস, বিজিবি ক্যাম্প, বিকেএসপি, ফায়ার সার্ভিস ও বোডানিক্যাল গার্ডেন দিয়েছেন এবং এক লাখ দর্শক ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন আর্ন্তজাতিকমানের স্টেডিয়াম দিচ্ছেন। আগামী দুই বছরের মধ্যে এ উপজেলার চিত্র পাল্টে যাবে। এখানে দর্শনার্থীর আগমন বাড়বে। দেশের অন্যতম দর্শনীয় স্থানে পরিণত হবে রামু।
শুক্রবার (১ মে) সন্ধ্যায় রামু চৌমুহনী স্টেশনে সিটিসিভি ক্যামেরার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এম,পি সাইমুম সরওয়ার কমল এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, রামু এখন নিরাপত্তার চাঁদরে ঢাকা। এখানে কোন অপরাধ সংঘটিত করে পার পাওয়া যাবে না। আগামীতে পর্যায়ক্রমে কক্সবাজার ও ঈদগাঁও শহরে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে।
চৌমুহনী বণিক সমবায় সমিতি লিঃ এর সভাপতি অধ্যাপক রফিকুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন রামু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রিয়াজ উল আলম, রামু থানার অফিসার ইনচার্জ সাইকুল আহাম্মদ ভূঁইয়া, গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা মাস্টার ফরিদ আহমদ, বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সজল বড়–য়া, আওয়ামীলীগ নেতা মাষ্টার নুরুল আমিন, সাবেক ফুটবলার নবু আলম।
চৌমুহনী বণিক সমবায় সমিতি লিঃ এর সদস্য আজিজুল হক আজিজের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নিতীশ বড়–য়া, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক তপন মল্লিক, সাংসদের ব্যক্তিগত সহকারী মো. আবু বক্কর, জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি আনছারুল হক ভুট্টো, উপজেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের সভাপতি মো. ইউনুছ খান, বণিক সমিতির সহ-সভাপতি রুহুল আমিন রকি, ছাত্রলীগ নেতা রাশেদ আলী প্রমূখ। এর আগে এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল করে উপজেলা ছাত্রলীগ। এতে উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম হোসেনসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে বণিক সমিতির কার্যালয়স্থ সিসিটিভি’র কন্ট্রোল রূম পরিদর্শন করেন সাংসদ সাইমুম সরওয়ার কমল।
এদিকে, এমপি কমলের নিজস্ব বরাদ্ধ থেকে উপজেলার ১৫টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে জনসাধারণের নিরাপত্তার স্বার্থে এ সিসিটিভি ক্যামেরাগুলো স্থাপন করা হয়েছে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।