২৩ নভেম্বর, ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

হোয়াইক্ষ্যং হাইওয়ে পুলিশের অভিযানে গুলিসহ দু’জন গ্রেফতার

বিশেষ প্রতিবেদক:

মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাওয়ার সময় ১৭ রাউন্ড জি থ্রি রাইফেলের গুলি সহ দু’জন রোহিঙ্গা যুবককে গ্রেফতার করেছে হোয়াইক্ষ্যং হাইওয়ে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন-উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৭ ই-ব্লকের মো. ইসলামের ছেলে কেফায়েত উল্লাহ (১৯) ও নোয়াখালী ভাসানচরের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ক্লাষ্টার-৬৫, রুম নং- জে-১২৩ এর আব্দুস সালামের ছেলে আনোয়ার মোস্তফা (১৮)। শনিবার রাতে অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হোয়াইক্ষ্যং হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাইয়ুম উদ্দিন চৌধুরী।

তিনি বলেন,শনিবার সকালে কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কে হোয়াইক্যং হাইওয়ে পুলিশের চেকপোস্ট চলাকালীন সময় কক্সবাজার মুখি পায়রা সার্ভিস নামের যাত্রীবাহী বাস (রেজিঃ নং- কক্সবাজার-জ-১১-০২৪৮) থামিয়ে তল্লাশি করা হয়।

তল্লাশির এক পর্যায়ে যাত্রীর আসনে থাকা দু’জন যুবকের গতিবিধি সন্দেহজনক হওয়ায় তাদের দেহ তল্লাশি করা হয়।এ সময় তাদের কোমড়ে বাঁধা অবস্থায় একটি কালো রংয়ের ব্যাগ পাওয়া যায়।পরে এ ব্যাগ থেকে ১৭ রাউন্ড জি থ্রি রাইফেলের গুলি উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও বলেন,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এই দুই যুবক স্বীকার করেন গত ১৯ এপ্রিল তারা দালালের মাধ্যমে মিয়ানমারের মংডু জেলার দেশটির সেনাবাহিনীর বুচিডং ক্যাম্পে যায়।সেখানে মিয়ানমার সেনাবাহিনী তাদেরকে জি-৩ রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দেয়। এবং সেনাবাহিনীর পক্ষ হয়ে বিদ্রোহীদের সাথে যুদ্ধ করার উদ্দেশ্যে এই প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ৭ দিন থাকার পর অতিরিক্ত গরম ও খাদ্য সম্যসার কারনে গুলি সহ মিয়ানমার সীমান্ত পার হয়ে পুনরায় বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। উক্ত গুলি নিয়ে তারা কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাচ্ছি।
এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানায় অস্ত্র আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।