মাহবুবুর রহমান ফাহিমঃ উখিয়ার উপকূলীয় ১নং জালিয়া পালং ইউনিয়নের তথা হিমছড়ি, মাংলাপাড়া, সোনারপাড়া, নিদানিয়া, ইনানী, পাটুয়ারটেক প্রভৃতি এলাকার আমজনতার কক্সবাজার যাওয়া আসার একমাত্র বাহন সিএনজি অটো। এখানে নেই কোন জীপ, মাইক্রো সী লাইন, কক্স লাইন বা অন্য কোন বাহন। অথচ প্রতিদিন হাজার হাজার নারী পুরুষ কক্সবাজার টু ইনানী এবং ইনানী টু কক্সবাজার যাতায়াত করে। এই সুযোগে যাতায়াতের একমাত্র বাহন হওয়াই যখন ইচ্ছা তখন হুট করে বাড়িয়ে দেওয়া হয় ভাড়া। সামান্যতম বাহনা পেলেই ভাড়া ৬০ থেকে বাড়িয়ে করা হয় ৮০-১০০ টাকা। হতভাগ্য ভূক্তভোগীরা নিরূপায় হয়ে চড়তে হয় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়েই।
বর্তমানে বিভিন্ন পেশার তিনশতাধিক পরিবার কক্সবাজার বসবাস করে, যারা প্রতিদিন কর্মস্থলে যাতায়াত করে। অধিকাংশ মানুষই স্বল্প আয়ের। এই মানুষগুলো ছাড়াও প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক ইনানী টু কক্সবাজার এবং কক্সবাজার টু ইনানী যাওয়া আসা করে থাকে। ইনানী এক্সক্লোসিভ টুরিস্ট জোন হওয়াই আরো প্রচুর পেশাজীবি এই রোডেই যাতায়াত করে। অথচ এতগুলো মানুষ এখন অতিষ্ট সিএনজি চালকদের কারনে। আজ যদি একটা বিকল্প বাহন থাকত যাত্রী সাধারণ শান্তি পেত। আবার কেউ মুখ খুলে কিছু বললে ও করার কিছু থাকেনা। কারন তাদের পিছনে রয়েছে বড়বড় মাস্তানগুলো, যাদের তারা নিয়মিত মসোহারা দেয়।
এখন বিআরটিএ, জেলা প্রশাসক সী লাইন, কক্স লাইন মালিকগণ ও সংশ্লিষ্ট সকলের সদয় দৃষ্টি কামনা করতেছে অত্র এলাকার জনসাধারণ , অতিসত্তর সোনারপাড়া বাজার হয়ে কক্সবাজার টু ইনানী বিকল্প বাহনের ব্যবস্থা করে অত্র অঞ্চলের জনসাধারনের ও হাজার হাজার পর্যটকের দূর্ভোগ লাঘবে সংশ্লিষ্টদের অবদান চির স্মরনীয় হয়ে থাকবে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।