২৬ নভেম্বর, ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২৩ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মহেশখালীতে তুলে নিয়ে সাংবাদিক মাহবু্বের উপর হামলা   ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ

চকরিয়া উপজেলা ক্ষুদ্র মৎস্যজীবি জেলে সমিতির প্রথম সভা

ইলিশ মাছ আহরণ বন্ধ ঘোষনার আগেই জেলে পরিবারের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরণের দাবি

চকরিয়া উপজেলা ক্ষুদ্র মৎস্যজীবি জেলে সমিতির নতুন কমিটির প্রথম সভা শেষে প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছেন নেতৃবৃন্দ।

এম.জিয়াবুল হক,(চকরিয়া): বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবি জেলে সমিতি চকরিয়া উপজেলার নতুন কমিটির প্রথম সভা গতকাল ২৫ সেপ্টেম্বর সকালে উপজেলা পরিষদে সংগঠনের নবনির্বাচিত সভাপতি রবি জলদাশের সভাপতিত্বে ও নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মো.জামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠিত প্রথম সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবি জেলে সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটির সভাপতি আশরফ আলী। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলার সহ-সভাপতি কৃষ্ণ জলদাশ। বক্তব্য রাখেন চকরিয়া উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতি ছৈয়দ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ চিত্রসেন জলদাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ রফিক, কমিটির সদস্য রত্মারানী জলদাশ, ফরিদ মিয়া, মদন জলদাশ, রাধারানী জলদাশ, নাতুরাম জলদাশ ও ডিমন জলদাশ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
চকরিয়া উপজেলা শাখার নতুন কমিটির প্রথম সভায় বক্তারা বলেন, আগামী পহেলা অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত সরকার সাগরে ইলিশ মাছ আহরণ বন্ধ ঘোষনা করেছে। এই সময়ে জেলেদেরকে সরকার ভিজিএফ কর্মসুচির মাধ্যমে পরিবারের জন্য চাউল বিতরণ করে। কিন্তু এবছর সরকার মাছ আহরণ বন্ধ ঘোষনা করলেও এখনো জেলে পরিবারের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরন করেনি। তাই আমরা সভা থেকে দাবি জানাচ্ছি, অবিলম্বে চকরিয়া উপজেলার ১৫টি জেলে গ্রামের অন্তত এক হাজার জেলে পরিবারকে প্রতিবছরের মতো ভিজিএফ চাউল বিতরণ করা হোক। বক্তারা বলেন, সরকার ঘোষনা করেছে, জাল যার জলা তার। কিন্তু বর্তমান পেক্ষাপট তাঁর বিপরীত। এখন জেলেরা খালে, বিলে, নদীতে ও সাগরে মাছ ধরতে পারেনা। এখন সেখানে মাছ ধরে প্রভাবশালী জেলেরা। এই ধরণের প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। আগামীতে আইনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্ষুদ্র জেলে জনগোষ্টিকে এসব খাল বিলে মাছ আহরণের সুযোগ দিতে হবে। বক্তারা তাদের দাবি গুলো বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।