উখিয়ায় অসহায় এতিম দুই ভাগ্নে-ভাগ্নিদেরকে ওয়ারিশি সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করছে প্রভাবশালী দুই মামা। এর প্রতিকার চেয়ে পুলিশ সুপারের নিকট অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ সূত্রে প্রকাশ; বর্ণিত উপজেলার রত্মাপালং ইউনিয়নের থিমছড়ির বাসিন্দা মাস্টার সেকান্দর আলী বিপুল পরিমান ভূ-সম্পত্তি রেখে মারা যান। তাঁর বড় মেয়ে আয়েশা বেগমের পার্শ্ববর্তী হলদিয়া পালং ইউনিয়নের মরিচ্যায় তার বিয়ে হয়। ৭ ছেলেমেয়ে জন্ম নিয়ে ইতোপূর্বে আয়েশা বেগম মারা যান। মেয়ে মারা যাওয়ার পর পিতা সেকান্দার মাস্টার নিজস্ব সম্পত্তি থেকে নাতী-নাতনীদের সার্বিক আর্থিক সহায়তা করতেন। কিন্তু পিতার মৃত্যুর পরে তার দুই ছেলে এতিম অসহায় ভাগ্নে-ভাগ্নিদেরকে ওয়ারিশি সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে বিভিন্ন তালবাহানা শুরু করে। পিতার আগে মৃত্যুবরণ করার অজুহাতে বোনের ছেলে মেয়েদের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার চক্রান্ত শুরু করলে ভুক্তভোগীরা কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির একজন আইনজীবীর কাছ থেকে আইনগত মতামত গ্রহণ করেন। এতে তারা ওয়ারিশি সম্পত্তি পাবেন বলে মত ব্যক্ত করা হয়। উক্ত ওয়ারিশি সম্পত্তি উদ্ধারের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ভাগিনা আব্দুল মাজেদ ১৯ ডিসেম্বর জেলা পুলিশ সুপারের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন। আপন মামা হারুন রশিদ ও আবুল কাশেমকে এতে বিবাদী করা হয়েছে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।