২৫ নভেম্বর, ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২২ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  ব্যাটারী চালিত ই-বাইক মালিক সমিতি মরিচ্যা ও মৌলভী পাড়া কমিটি অনুমোদন   ●  টেকনাফ সমুদ্রে গোসলে নেমে মাদ্রাসার এক ছাত্রের মৃত্যু দুই ছাত্র নিখোঁজ।   ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

উখিয়ায় পাষন্ডের কান্ড: মায়ের কপালে ৪ সেলাই, গুরুতর আহত ছোটভাই !

উখিয়ায় গর্ভধারিনী মা ও আপন ছোট ভাইকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করেছে মাহমুদুল হক নামের এক পাষন্ড। হলদিয়া ইউনিয়নের রুমখাঁ মৌলভী পাড়ায় পরিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সংঘটিত এ হামলায় তার দুই শ্যালকও অংশ নেয়। হামলায় গুরুতর আহত মা ও ছেলে আবদুল হক (২৬) কক্সবাজার সদর হাসপাতালের সার্জারী ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।


চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ফাইনাল পরীক্ষা দিয়ে বাড়ীতে আসা ভিকটিম আবদুল হক সাংবাদিকদের জানান, তাদের বয়োঃবৃদ্ধ পিতা জাবের হোসাইন বছরাধিক কাল আগে থেকে স্ট্রোক করে অসুস্হ অবস্হায় বাড়ীতে আছেন। বড়ছেলে মাহমুদুল হক (৩২) প্রায়ই সম্পত্তি ভাগ করে দেয়ার জন্য বৃদ্ধ পিতা-মাতাকে চাপপ্রয়োগ ও গালিগালাজ করত। এ নিয়ে সংসারে অশান্তি লেগেই থাকত। গতরাতে আবদুল হক চট্টগ্রাম থেকে বাড়ীতে এসে এর প্রতিবাদ করলে দু ভাইয়ের মধ্যে বাকবিতন্ডা ও কথা কাটাকাটি হয়। এরপর বড় ভাই মাহমুদুল হক পার্শ্ববর্তী তার শশুর বাড়ী থেকে দুই শ্যালক মোঃ আলম ও খোরশেদ আলমকে ডেকে এনে ছোটভাই মাহমুদুল হকের উপর চড়াও হয়। তখন তাদের মা এসে ঝগড়া করতে নিষেধ করলে একপর্যায়ে মা-ছেলে উভয়কে লোহার টর্চলাইট দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। তিনজনের সম্মিলিত মারধরে মা ও ছেলের সারা শরীর গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়। আঘাতে মায়ের কপাল কেটে গেলে ৪ টি সেলাই করতে হয় ও ছেলে আবদুল হকের ঘাড়, মাথা ও বামকানে গুরুতর জখম হয়। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। আহত বৃদ্ধা মা ও ছেলে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের সার্জারী ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।