২৩ নভেম্বর, ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ২০ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  মাকে হত্যার পর থানায় ছেলের আত্মসমর্পণ।   ●  মারমেইড বীচ রিসোর্টে বালিয়াড়ি দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান   ●  যারা খেলাধূলা করছে, তারা বিএনপির শক্তিকে অনুধাবন করতে পারছে না   ●  উখিয়ার নতুন ইউএনও কামরুল হাসান চৌধুরী   ●  উখিয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে শক্তিশালী গ্রেনেড উদ্ধার   ●  ছয় কোটি তরুণের দেয়াল লিখন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান   ●  চকরিয়ায় ২টি ডাম্পার ট্রাক ও এক্সকেভেটর জব্দ   ●  ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ বাংলাদেশী  জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি   ●  মেরিন ড্রাইভে ইয়াবাসহ নারী আটক   ●  সড়ক দখল করে নৈরাজ্য সৃষ্টি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়ার অভিযোগে কক্সবাজারে আ.লীগের ৯১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

উপজেলা প্রশাসন ও বনবিভাগের যৌথ অভিযানে উখিয়ায় দুই স’মিল উচ্ছেদ

বিশেষ প্রতিবেদক:

উখিয়ায় রাজাপালং এম ইউ ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা ও রাজাপালং বালিকা দাখিল মাদ্রাসা এবং রাজাপালং সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের লাগোয়া ২টি অবৈধ স’মিল উচ্ছেদ করে উপজেলা প্রশাসন ও বনবিভাগ।
বুধবার (১৩ এপ্রিল) বিকালে উখিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) তাজ উদ্দিন এ অভিযান পরিচালনা করেন।

অভিযান পরিচালনার সময় উপস্থিত ছিলেন, উখিয়া রেঞ্জ অফিসার গাজী শফিউল আলম, ওয়ালাপালং বিট কর্মকর্তা ও থাইংখালি বিট কর্মকর্তা রাকিব হোসাইন রাজু সহ অন‍্যান‍্য স্টাফ ও পুলিশ সদস্য৷

উপজেলা রেঞ্জ কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলম বলেন, রাজাপালং মাদ্রাসা সংলগ্ন এলাকায় ২টি সমিল উচ্ছেদ করা হয়েছে৷

এদিকে অনুসন্ধানে জানা যায় অবৈধ স’মিল গুলো জাফর আলমের পুত্র মোঃ মিজান ওরফে শেখ মিজান, আলী আকবরের পুত্র কাশেম মিস্ত্রি, দিলু হোসেনের পুত্র মোঃ সৈয়দ, মোর্শেদ, শীর্ষ মাদক কারবারি কবির আহমদ, বাবুল, সুলতান ওরফে মিডা সুলতানের নেতৃত্বাধীন ১৪ জনের বিশাল একটি সিন্ডিকেট।

উখিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট তাজ উদ্দিন বলেন, রাজাপালং মাদ্রাসা সংলগ্ন এলাকায় অবৈধ সমিল বসিয়ে চোরাই কাঠ চিরাই করে আসছিল দীর্ঘদিন থেকে। যার প্রেক্ষিতে অভিযান চালিয়ে ২টি সমিল উচ্ছেদ করা হয়েছে। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবৈধ সমিলের বিরুদ্ধে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে তিনি জানান।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।